Amar Sangbad
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪,

‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

সেপ্টেম্বর ২১, ২০২১, ০৬:২৫ পিএম


‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশন্স নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) দারিদ্র্যদূরীকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সবার জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের সর্বজনীন আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের সঠিক পথে অগ্রসরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ প্রদান করেছে।

স্থানীয় সময় গত সোমবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী এ পুরস্কার গ্রহণ করে বলেন, তিনি বাংলাদেশের জনগণকে এটি উৎসর্গ করছেন।’ মোমেন সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের পর টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে (এসডিজি) দ্রুত এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে এ পুরস্কার পাওয়াকে দেশের সফলতার গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে অভিহিত করেন।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন কৌশলবিদ অধ্যাপক জেফ্রি ডি. সচ’র নেতৃত্বে জাতিসংঘ মহাসচিবের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১২ সালে এসডিএসএন প্রতিষ্ঠা করা হয়। টেকসই উন্নয়নের জন্য বাস্তবভিত্তিক সমাধান জোরদারে বিশ্বের বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত বিশেষজ্ঞদের কাজে লাগানোই এ প্লাটফর্মের লক্ষ্য।

অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শেখ হাসিনাকে ‘জুয়েল ইন দি ক্রাউন অব দি ডে’ হিসেবে তুলে ধরেন এবং সচ বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনা ভাইরাস চলাকালেও এসডিজি প্রচারণা কার্যক্রম চালাতে তার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন। এ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘এ পুরস্কার হচ্ছে এসডিজির লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে জোরালো দায়িত্ব পালনের একটি প্রমাণপত্র।’

এদিকে, টেকসই উন্নয়নের ওপর আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অব ডেভেলপমেন্ট প্র্যাকটিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশন্স নেটওয়ার্ক আয়োজিত নবম বার্ষিক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এসময় কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে স্থায়ীভাবে উত্তরণ নিশ্চিত করে ২০৩০ সাল নাগাদ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের জন্য একটি বৈশ্বিক রোডম্যাপের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমাদেরকে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে ফিরে যাওয়ার জন্য একটি সাহসী ও উচ্চাভিলাষী বৈশ্বিক রোডম্যাপ প্রণয়ন করা প্রয়োজন, যাতে কেউ পেছনে পড়ে না থাকে।’ শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে পাঁচ দফা প্রস্তাবনা রেখেছেন, যাতে এসডিজিএস অর্জন নিশ্চিত করতে যথাযথভাবে বৈশ্বিক কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলা করা প্রয়োজন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বৈশ্বিক মহামারি থেকে টেকসই উত্তরণের ওপরই এখন এসডিজির সাফল্য নির্ভর করছে। এখন বিশ্বের সব স্থানে ভ্যাকসিন নিশ্চিত করা সময়ের দাবি এবং তা অতি জরুরি।’

তিনি তার দ্বিতীয় প্রস্তাবনায় বলেন, ২০৩০ এজেন্ডা বাস্তবায়নে আমাদের সম্পদের যে বিশাল ব্যবধান রয়েছে, তা অবশ্যই কমাতে হবে।

তৃতীয় প্রস্তাবনায় শেখ হাসিনা বলেন, চলমান বৈশ্বিক মহামারির অভিঘাতের কারণে ১৯৯৮ সালের পর এই প্রথমবারের মতো বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য বৃদ্ধি পাচ্ছে তার জন্য আমরা উদ্বিগ্ন। তিনি আরও বলেন, অধিকন্তু, আমাদের পুনরুদ্ধার প্রচেষ্টায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সামাজিক সুরক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন এবং বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনীর ওপর অধিক গুরুত্ব দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার চতুর্থ প্রস্তাবনায় বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি যে, কোভিড-১৯ পরিস্থিতি থেকে পুনরুদ্ধার পদক্ষেপগুলো ভবিষ্যতে যেকোনো ধরনের বিপর্যয় বা দুর্যোগ মোকাবিলায় জোরালো প্রতিরোধ গড়ে তুলতে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণকে পূর্ণতা দেবে।’

সর্বশেষ প্রস্তাবনায় তিনি বলেন, ‘এসডিজি বাস্তবায়নে অবশ্যই পর্যবেক্ষণ জোরদার করা ও যান্ত্রিক সহায়তার ওপর আরও গুরুত্ব দিতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ ব্যাপারে জাতিসংঘের সমন্বয় বাড়ানো উচিত। জরুরি পরিস্থিতি ও বিপর্যয় মোকাবিলায় যথাযথ এবং সময়োপযোগী সহায়তা পদক্ষেপ নিশ্চিত করার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী মহামারি ও অন্যান্য জরুরি পরিস্থিতির জন্য প্রতিটি স্তরে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রস্তুতি বৃদ্ধির পরামর্শ দেন।

২০৩০ এজেন্ডাকে একটি বৈশ্বিক চুক্তি আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘এটি সবার অন্তর্ভুক্তিতে আমাদের টেকসই বৈশ্বিক উন্নয়নের একটি ব্লুপ্রিন্ট। কোনো দেশ একা এই এজেন্ডা অর্জন করতে পারবে না। এই এজেন্ডা অর্জনে আমাদের বৈশ্বিক সহযোগিতা ও সংহতি বাড়াতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যেই ডিকেড অব ডেলিভারি এবং অ্যাকশন অব দ্য এজেন্ডাতে প্রবেশ করলেও লক্ষ্য এখনো দূরেই রয়ে গেছে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এমনকি কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারির আগেও অনেক দেশ এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের পথে ছিলো না। এই মহামারি তাদেরকে সেই পথ থেকে আরও পিছিয়ে দিয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, কোভিড-১৯ বিশ্বকে হতাশ করেছে। এই বৈশ্বিক প্রাণঘাতী মহামারি বহু মানুষের জীবন কেড়ে নেয়ার পাশাপাশি এর কারণে অসংখ্য মানুষ তাদের জীবিকা হারিয়েছে। মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষ দরিদ্র হয়ে পড়েছে ও ক্ষুধার্ত রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘মহামারির কারণে শিক্ষার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে, বিশেষত শিশুদের শিক্ষা। বাংলাদেশের মতো জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি এই মহামারিতে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর ফলে আমাদের উন্নয়নের অর্জন ও এসডিজিএস অগ্রগতি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

এ ব্যাপারে বাংলাদেশের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনে অ্যাডাপটেশন ও মিটিগেশন প্রচেষ্টায় পথিকৃত। আমরা সম্প্রতি একটি উচ্চাভিলাষী ও আধুনিক এসডিজি পেশ করেছি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা সবুজ উন্নয়নের মাধ্যমে সমৃদ্ধি অর্জন, লবণাক্ততা সহিষ্ণুতা ও নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে প্রাধান্য দিয়ে ‘মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান’ গ্রহণ করেছি।’ পৃথক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট মোকাবিলায় জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণের জন্যে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৬তম অধিবেশনে জলবায়ু বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি নিয়ে জল্পনা কল্পনার মধ্যেই গতকাল তিনি এই আহ্বান জানান।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সপ্তাহব্যাপী অধিবেশনের আগে বিশ্ব নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখতে প্যারিস চুক্তির কঠোরভাবে বাস্তবায়নে তার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ও জাতিসংঘ মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেস নিউইয়র্কে যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করেন।  

শেখ হাসিনা উন্নত দেশগুলোকে স্মরণ করিয়ে দেন, বিশ্বব্যাপী গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গমনে সামান্য অবদান রাখা সত্ত্বেও বাংলাদেশসহ জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে থাকা অন্যান্য দেশ এর ভয়ঙ্কর শিকারে পরিণত হয়েছে। তিনি পৃথিবীকে রক্ষায় বর্ধিত তহবিল নিয়ে জলবায়ুজনিত সমস্যা সমাধানের জন্যে নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

বৈঠকে জনসনও জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে দূরে রাখার সমর্থনে আরও অর্থ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিতে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান। বিশেষ করে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কথা তুলে ধরে বলেন, এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি পেলে তা তহবিলের পুরো চেহারাই পাল্টে দেবে।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর উদ্বেগের কথা স্বীকার করে বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন বিশেষ করে ঝুঁকিপূর্ণ ও অনুন্নত দেশ যারা সংকট মোকাবিলা করছে তাদের জন্যে যুক্তরাষ্ট্র তার ন্যায্য অংশ প্রদান করবে কিনা এ বিষয়ে বাইডেনের কাছ থেকে শোনার জন্যে বিশ্বকে অপেক্ষা করতে হবে।

বৈঠক শেষে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আমাদের বন্ধু সুইডেন, ডেনমার্ক, ইতালি এবং ইইউর অন্যান্যদের কাছ থেকে কিছু অঙ্গীকারের প্রতিশ্রুতি পেয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমরা অনেক প্রতিশ্রুতি ও ইতিবাচক কথা শুনেছি। দেখা যাক আমরা কোথায় গিয়ে পৌঁছাই। জলবায়ু ইস্যুতে ডাকা বিশ্ব নেতাদের এ রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বাইডেন যোগ দেননি।

চলতি সপ্তাহের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে মূলত জলবায়ু সংকট ইস্যু ব্যাপকভাবে গুরুত্ব পাবে। পাশাপাশি, কোভিড-১৯ এবং আফগানিস্তানের ভবিষ্যতও গুরুত্বপূর্ণ জায়গা নেবে বলে মনে করা হচ্ছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম দিকে জাতিসংঘ বলেছে, সাধারণ পরিষদের এই অধিবেশন জলবায়ু এবং কোভিড-১৯ মোকাবিলার ইস্যু  মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে।

সপ্তাহের কর্মসূচির সারসংক্ষেপে বলা হয়েছে, আমরা যা সিদ্ধান্ত নেবো তা হয় আগামী প্রজন্মের পরিবেশগত স্বাস্থ্য, অর্থনীতিকে নিশ্চিত করবে, না হয় পুরনো কাঠামোকেই জোরদার করবে যা প্রকৃতি ধ্বংস করছে ও সামাজিক বিভাজন তৈরি করছে।

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ প্রতিবছরই বহুল আলোচিত এ অধিবেশনের আয়োজন করে। কিন্তু সংস্থাটির ৭৫ বছরের ইতিহাসে গত বছর করোনা মহামারির কারণে প্রথমবারের মতো বিশ্ব নেতৃবৃন্দ সশরীরে অধিবেশনে অংশ নিতে পারেননি। চলতি বছরেও জাতিসংঘের নীতিনির্ধারণী মূল এই অঙ্গের অধিবেশনে অনেকেই ভার্চুয়ালি অংশ নিচ্ছেন। সাধারণ পরিষদের ১৯৩ সদস্যের সবারই সমান ভোটাধিকার রয়েছে। বিশ্বের একশরও বেশি নেতা জতিসংঘের এ উচ্চপর্যায়ের বার্ষিক সমাবেশ এবং অধিবেশনের পাশাপাশি অন্যান্য বৈঠকে যোগ দিতে নিউইয়র্ক আসছেন।

নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ সংস্থার মহাসচিব নিয়োগ দেয়, নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যদের নির্বাচিত করে এবং সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের নিয়মিত অধিবেশনকালে সংস্থার বাজেট অনুমোদন করে। এছাড়াও প্রয়োজন হলে অধিবেশনের আয়োজন করে।

বার্বাডোজের প্রধানমন্ত্রী মোটলির শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ : বার্বাডোজের প্রধানমন্ত্রী মিয়া আমোর মোটলি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নিউইয়র্কে তার অবস্থানস্থল লোটে নিউইয়র্ক প্যালেসে গত সোমবার সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। বৈঠকে তারা এন্টি মাইক্রোবায়াল রেজিসটেন্সসহ (এএমআর) নানাবিধ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন বলে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে জানান।

ড. মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এএমআর বিষয়ে গত ৬ বছর যাবত সরব। আর দুই প্রধানমন্ত্রীই ‘ওয়ান হেলথ গ্লোবাল লিডার্স গ্রুপ’-এর সহ-সভাপতি হিসেবে নিযুক্ত রয়েছেন।

পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ সময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাত পর্ব শেষে বঙ্গবন্ধুর আত্মকথা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র কপি বার্বাডোজের প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দেন।