শরীয়তপুরে জমে উঠেছে ঈদের বেচাকেনা

শরীয়তপুর প্রতিনিধি প্রকাশিত: এপ্রিল ১২, ২০২৩, ০৮:৩২ পিএম
শরীয়তপুরে জমে উঠেছে ঈদের বেচাকেনা

ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। ঈদের সময় নতুন পোশাক থাকবে না তা কি করে হয়? না মেটেও নয় ধনী কি়ংবা গরীব সবাই তার সাধ্যমত পবিত্র ঈদ উপলক্ষে কেনাকাটা করে নতুন পোশাক। আর সেই ধারাবাহিকতায় পবিত্র ঈদুল ফিতর কে সামনে রেখে কেনাবেচা জমে উঠছে শরীয়তপুরে পোশাকের মার্কেট গুলো। 

বাহারী রঙের দেশি-বিদেশী পোষাক, সেন্ডেল, কসমেটিকস প্রশাধনী সাজিয়ে বসেছেন দোকানীরা। ঈদের পোষাক, জুতা ও কসমেটিকস কেনার জন্য সব শ্রেণীর মানুষ ছুটছেন দোকানে দোকানে। 

সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত থাকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার পালং বাজারসহ সমগ্র জেলার বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন বাজারের বিপনী-বিতানগুলো।

সরেজমিনে শরীয়তপুর শহরের প্রানকেন্দ্র পালং বাজারে ঘুরে দেখা যায়, ঈদের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে শরীয়তপুরে ততই কেনাবেচায় ব্যস্থ হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত শহরের প্রতিটি বিপনী বিতানে ক্রেতাদের ভীড় বাড়ছে। 

ছেলেদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন নামের জিন্স প্যান্ট, শার্ট, টি-শার্ট,পাঞ্জাবী। মেয়েদের জন্য রয়েছে দেশী-বিদেশী নানান ধরনের থ্রিপিচ, রেডিমেড পোশাক। বাচ্চাদের জন্য রয়েছে নানান ধরনের চোখ জুড়ানো বাহারি ডিজাইনের পোশাক। শরীয়তপুরের পালং বাজারে কেনাকাটা করতে আসা ক্রেতাগন বলে, এখানে বাজার দর স্বাভাবিক আছে তারা আনন্দের সাথেই কেনাকাটা করছেন। 

আবার কেউ কেউ পরিবারের কেনাকাটা শেষ করে এখন নিজের কেনাকাটা করছেন। শরীয়তপুর শহরের বিভিন্ন বস্ত্র বিতানের মালিকগণ বলেন, বেচাকেনা ভালই হচ্ছে রোজার প্রথম  দিকে ক্রেতার চাপ একটু কম ছিল তবে এখন ভালই হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে আশা করি বেচাকেনা ভাল হবে।

এমএইচআর