৮৪০ কেজি কিসমিস উদ্ধার

জিরো টলারেন্স নীতি মানেই মনিরুজ্জামান

মামুনুর রশিদ, চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রকাশিত: জুলাই ৩০, ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম
জিরো টলারেন্স নীতি মানেই মনিরুজ্জামান

চট্টগ্রাম বন্দরের চুরি পাচার অনিয়ম দুর্নীতি ছিল মামুলি ব্যাপার। চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যান হিসেবে এস এম মনিরুজ্জামান দায়িত্ব নেওয়ার পর সকল প্রকার অপরাধীদের জম হয়ে উঠেছেন এস এম মনিরুজ্জামান। 

তিনি সকল ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি মেনে চলেন।

মঙ্গলবার রাত ১১টায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে কনটেইনার কিপডাউন ও আমদানি পণ্য পাচার চেষ্টার ঘটনা ঘটে। 

চেয়ারম্যান এস এম মনিরুজ্জামানের বিচক্ষণতায় ও তার নির্দেশ ৮৪০ কেজি কিসমিস উদ্ধার করেন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগ। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।

চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব ও মুখপাত্র ওমর ফারুক বলেন, মঙ্গলবার আনুমানিক রাত ১১টার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, বন্দরের ডেলিভারি পয়েন্টে একটি অ্যাসাইনমেন্ট বহির্ভূত কনটেইনার সীলবিহীন অবস্থায় রয়েছে। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিভাগের সদস্যরা ঘটনাস্থলে কন্টেইনারের পাশে থাকা কাভার্ডভ্যান ও আশেপাশের এলাকা তল্লাশি করেন। তল্লাশির সময় কন্টেইনারের পাশে থাকা কাভার্ডভ্যানের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্ট বহির্ভূত ৮৪ কার্টন (৮৪×১০=৮৪০ কেজি) কিসমিস উদ্ধার করেন। 

তাৎক্ষণিক অভিযানে ঘটনাস্থল থেকে জড়িত গাড়ি (কাভার্ডভ্যান), উদ্ধারকৃত মালামালসহ তিনজন ব্যক্তিকে আটক করে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়। বর্তমানে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 

চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান এস এম মনিরুজ্জামান আমার সংবাদকে বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ জাতীয় আমদানি-রপ্তানি নিরাপত্তা, পণ্যের নিরাপত্তা এবং স্বচ্ছ বাণিজ্য পরিবেশ নিশ্চিত করতে “জিরো টলারেন্স” নীতি গ্রহণ করেছি, ভবিষ্যতেও এই নীতি অব্যাহত থাকবে।

ইএইচ