Amar Sangbad
ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪,

পুরনো দৃশ্য নিয়েই আজ ভোট

জানুয়ারি ১৫, ২০২১, ০৬:৩০ পিএম


পুরনো দৃশ্য নিয়েই আজ ভোট

আজ দ্বিতীয় ধাপে দেশের ৬০ পৌরসভায় ভোট। ভোটের আগেই হয়েছে রক্তক্ষরণ। হয়েছে দেশের একাধিক স্থানে সংঘর্ষ। প্রতিপক্ষের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা-ভাঙচুর ও ক্ষমতাসীন দলের আচরণবিধি লঙ্ঘন গণমাধ্যমে প্রচারের পর ভোটারদের উপস্থিতি নিয়ে পুরনো ইঙ্গিত। যেসব পৌরসভায় ক্ষমতাসীন দলের বিদ্রোহী প্রার্থী সক্রিয়, সেখানে পরিস্থিতি ঘোলাটে হতে পারে। বিদ্রোহী প্রার্থীদের আক্রোশে সহিংসতার সম্ভাবনা রয়েছে বলছেন অনেকে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, অতীতে ভোটকেন্দ্রে সাধারণ ভোটারদের উপস্থিতি ছিলো কম। এবারো ভোটের আগের পুরনো স্টাইলগুলোর মধ্য দিয়েই ভোট হবে। ভোটাররা উৎসব নিয়ে কেন্দ্রে আসবেন কি-না সন্দেহ রয়েছে। যেহেতু নির্বাচন কমিশন ভোট প্রচারণায় প্রার্থী ও সমর্থকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেননি। সমপ্রতি ভোটের মাঠে ঝিনাইদহের শৈলকুপায় দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে এক প্রার্থীর ভাইয়ের মৃত্যুর পাঁচ ঘণ্টা পর আরেক প্রার্থীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

চট্টগ্রাম নগরীর ২৮ নং পাঠানটুলি ওয়ার্ডের মোগলটুলি এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কমিশনার প্রার্থী আবদুল কাদেরের অনুসারীদের হামলায় বাবুল সর্দার (৬০) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের তারাবো ও গাজীপুরের শ্রীপুর পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা হয়েছে। নরসিংদীর মনোহরদীতে পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিন কাউন্সিলর প্রার্থী, সাংবাদিক ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট হয়েছে।

ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়াতে ঘরে ঘরে গিয়ে উদ্বুদ্ধ করতে দলের নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। আর বিএনপি বলছে, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তারা জয়লাভ করবে। বরাবরের মতো এ ধাপেও মূল লড়াই নৌকা ও ধানের শীষের প্রার্থীর মধ্যে হলেও সব মিলিয়ে এবার ৯টি দলের প্রার্থী রয়েছে। পৌরসভায় প্রায় অর্ধেক এলাকায় ইভিএমে এবং বাকিগুলোতে ব্যালট পেপারে ভোট নেয়া হবে। ৬০টি পৌরসভায় মেয়র, সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর মিলিয়ে তিন পদে প্রার্থী তিন হাজার ২৮৬ জন। মেয়র পদে ২২১, সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদে ৭৪৫ জন এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে দুই হাজার ৩২০ জন প্রতিদ্বন্দ্বী। এক হাজার ৮০টি ভোটকেন্দ্রে ভোটকক্ষ ছয় হাজার ৫০৮টি। ভোটার ২২ লাখ ৪০ হাজার ২২৬ জন। পুরুষ ১১ লাখ আট হাজার ৪৩১ এবং নারী ১১ লাখ ৩১ হাজার ৮৩১।

সমপ্রতি ঝিনাইদহের শৈলকুপা পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে এক প্রার্থীর ভাই নিহত হওয়ার পাঁচ ঘণ্টা পর প্রতিপক্ষ প্রার্থী আলমগীর হোসেন খানের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত বুধবার গভীর রাতে উপজেলার দেবতলা গ্রামের পাশে কুমার নদ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার সাঈদ জানিয়েছেন, শ্যাওলার ভেতর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। এছাড়া গত মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর ২৮ নং পাঠানটুলি ওয়ার্ডের মোগলটুলি এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী কমিশনার প্রার্থী আবদুল কাদেরের অনুসারীদের হামলায় বাবুল সর্দার (৬০) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে।

আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুর গণমাধ্যমের কাছে এ দাবি করেন।  এ ঘটনায় আরো একজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে বলেও জানা গেছে। ওইদিন রাত ৯টার দিকে নগরের পাঠানটুলি এলাকার মগপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ওই সংঘাতের মামলায় কাউন্সিলর প্রার্থী আবদুুল কাদেরসহ ১১ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বুধবার তিনদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।

আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাহাদুর অভিযোগ করে জানান, ‘মগপুকুর এলাকায় গণসংযোগ করার সময় বিদ্রোহী প্রার্থী আবদুল কাদেরের অনুসারীরা শাটার গান নিয়ে তাদের ওপর সশস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এতে স্থানীয় মহল্লার বাবুল সর্দার গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। আমাকে বাঁচাতে গিয়ে এলে এ সময় যুবলীগ কর্মী মাহবুবও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এছাড়া নারায়ণগঞ্জের তারাবো ও গাজীপুরের শ্রীপুরে পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা হয়েছে।

 নরসিংদীর মনোহরদী পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিন কাউন্সিলর প্রার্থী, সাংবাদিক ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে দলটির মেয়র প্রার্থী আমিনুর রশিদ সুজনের সমর্থকরা। এ সময় হামলাকারীরা ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌর নির্বাচনের প্রচারণা ঘিরে বর্তমান ও সাবেক কাউন্সিলর প্রার্থীর কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক বিশু ও সাবেক কাউন্সিলর আসাদুল ইসলামের কর্মীদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। গত এক সপ্তাহের মধ্যে বগুড়ার শেরপুরে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর নির্বাচনি মিছিলে হামলা, কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ, বিএনপির বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থীর কার্যালয় ভাঙচুর এবং আওয়ামী লীগ সমর্থিত এক কাউন্সিলর প্রার্থীর কার্যালয়ে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। ঝালকাঠির নলছিটি পৌর নির্বাচনে ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী আবদুুল্লাহ আল মামুন লাভলুর প্রচার মাইক ভাঙচুর এবং এক সমর্থককে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ উঠেছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর বিরুদ্ধে। এর আগে পৌর নির্বাচনের প্রথম ধাপেও সংঘর্ষে কুষ্টিয়ায় একজন মারা গেছেন।

গত ২৬ ডিসেম্বর কুষ্টিয়া পৌরসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে সোহেল সরকার মারা যান। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপের ভোটের দিন পঞ্চগড়ে রিটার্নিং অফিসারের গাড়িতে হামলাসহ পাঁচ মোটরসাইকেল ভাঙচুর, কাউন্সিলর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

ইভিএমে ভোট : দিনাজপুরের বীরগঞ্জ, বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও সান্তাহার, নওগাঁর নজিপুর, রাজশাহীর কাঁকনহাট ও আড়ানী, নাটোরের নলডাঙ্গা, সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, পাবনার ফরিদপুর, মেহেরপুরের গাংনী, কুষ্টিয়ার কুমারখালী, ঝিনাইদহের শৈলকুপা, বাগেরহাটের মোংলা, মাগুরা সদর, পিরোজপুর সদর, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া, নেত্রকোনার কেন্দুয়া, কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর, ঢাকার সাভার, নরসিংদীর মনোহরদী, নারায়ণগঞ্জের তারাবো, শরীয়তপুর সদর, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, কুমিল্লার চান্দিনা, ফেনীর দাগনভূঞা, নোয়াখালীর বসুরহাট, খাগড়াছড়ি সদর ও গাজীপুরের শ্রীপুর ইভিএমে ভোট হবে।

ব্যালট পেপারে ভোট : চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ, কুষ্টিয়া সদর, কুষ্টিয়ার মিরপুর, মৌলভীবাজারের কুলাউড়া, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ, দিনাজপুর সদর, মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা, গাইবান্ধা সদর, দিনাজপুরের বিরামপুর, পাবনার ভাঙ্গুড়া, সাঁথিয়া, সুজানগর, সুনামগঞ্জ সদর, হবিগঞ্জের মাধবপুর, নবীগঞ্জ, ফরিদপুরের বোয়ালমারী, পাবনার ঈশ্বরদী, বগুড়ার শেরপুর, রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি, উল্লাপাড়া, সুনামগঞ্জের ছাতক, নাটোরের গোপালপুর, গুরুদাসপুর, বান্দরবানের লামা, সিরাজগঞ্জ সদর, রায়গঞ্জ, কিশোরগঞ্জ সদর, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় ব্যালট পেপারে ভোট হবে।

প্রার্থীর তালিকায় ৯টি দল : দ্বিতীয় ধাপে অংশ নিচ্ছে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবি, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, জাসদ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি, লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি-এলডিপি।

প্রসঙ্গত, এবার পৌরসভার নির্বাচন হচ্ছে ধাপে ধাপে। গত ২৮ ডিসেম্বর প্রথম ধাপের পৌরসভার নির্বাচন সম্পন্ন হয়। দ্বিতীয় ধাপে আজ ১৬ জানুয়ারি, তৃতীয় ধাপে ৩০ জানুয়ারি এবং চতুর্থ ধাপে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচন হবে আগামী ২৭ জানুয়ারি।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আগামীকাল অনুষ্ঠিতব্য দ্বিতীয় ধাপের পৌরসভা নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সরকার কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবে না।’ তিনি বলেন, ‘অতীতের ধারাবাহিকতায় নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) সরকার এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেবে। এটা সরকারের দায়িত্ব।’ ভোটাররা যাতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটার টার্ন আউট শতকরা ৬০ ভাগের বেশি, যা অত্যন্ত ইতিবাচক।’

দেশের ৬০ পৌরসভায় অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতি জনগণের ব্যাপক সমর্থন দেখা যাচ্ছে দাবি করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিশ্বাস, নির্বাচন সুষ্ঠু হলে, ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারলে, কোনো ধরনের কারচুপি না হলে অবশ্যই বিএনপি মনোনীত প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন।’

করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ভোটের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ। তিনি বলেন, ‘ভোটের জন্য সব প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। ‘কিছু এলাকায় ইভিএমে ভোট হবে, তাতে মক ভোটিংও হয়েছে। কিছু এলাকায় ব্যালটে ভোট হবে। সেখানেও প্রস্তুতি শেষ হয়েছে।’ অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সার্বিকভাবে পৌর ভোটের পরিবেশ ভালো রয়েছে। বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে নির্বাহী ও বিচারিক হাকিমরাও মাঠে রয়েছেন।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেন আমার সংবাদকে বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের ভোটের পরিবেশ এখন থেকে তৈরি করতে হবে। কিন্তু সেটি তো এখনকার কমিশন করছে বলে মনে হচ্ছে না। ভোটের পরিবেশ এখন থেকে তৈরি করতে না পারলে ভোটাররাও আগের মতো কেন্দ্রে যাবেন না। ভোট না দেয়ার অনাগ্রহী পরিবেশ আরো বৃদ্ধি পাবে।’

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী আমার সংবাদকে বলেন, ‘অতীতে দেশে কিছু নির্বাচন ভালো হয়নি। ভোটার উপস্থিতি একেবারেই কম ছিলো। এবারো আশঙ্কা করা হচ্ছে, কম হতে পারে। এখন পর্যন্ত ভোটারদের মধ্যে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। সংঘর্ষও হয়েছে।  আমি নির্বাচন কমিশনকে দুটি পরামর্শ দেবো। তারা যদি এটি নিশ্চিত করতে পারেন, তাহলে ভোটার উপস্থিতি  বাড়তে পারে। প্রথমত, তাদের সকল প্রার্থী ও ভোটারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে এবং দ্বিতীয়ত, ভোটের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এটা যদি নিশ্চিত করা যায়, তাহলে ভোটারের উপস্থিতি বাড়তে পারে। ভোট না দিতে পারার শঙ্কাটা দূর হতে পারে।’

আমারসংবাদ/জেআই