‘মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না’

গাজীপুর প্রতিনিধি প্রকাশিত: অক্টোবর ৫, ২০২২, ০৭:০৬ পিএম

মন্ত্রীপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, মিনিকেট নামে কোনো চাল বাজারে বিক্রি করা যাবে না। মিলে চাল বস্তাজাত করার সময়, তাতে জাতের নাম লিখে দিতে হবে। কেউ যদি এর ব্যত্যয় ঘটায়, সেক্ষেত্রে আমরা তার বিরুদ্ধে লিগ্যাল অ্যাকশনে যাব।

বুধবার (৫ অক্টোবর) সকালে তিনি গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে মতবিনিময় সভা শেষে এ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, সম্প্রসারণ বিভাগ ১৫-২০ দিন আগে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার দিয়েছে। বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন জাত প্রুফ হওয়ার পর সার্টিফায়েড হবে এবং জাতগুলো সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে তা কীভাবে ফিল্ড (মাঠ) পর্যায়ে দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায়- সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি বলেন, গবেষকদের উদ্ভাবিত জাতগুলো যদি বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে আরও সুন্দরভাবে কো-অর্ডিনেশনের মাধ্যমে দ্রুত কৃষকদের পৌঁছে দিতে পারি তবে আমাদের ফলন আগামী ৫-৬ বছরের মধ্যে ডাবলের কাছাকাছি চলে যাবে।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সচিব কামরুন্নাহার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সাইয়েদুল ইসলাম, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

টিএইচ