ময়মনসিংহে বাসচাপায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৫, আহত ১৪

ত্রিশাল (ময়মনসিংহ)প্রতিনিধি প্রকাশিত: অক্টোবর ১১, ২০২৩, ১১:৫৭ এএম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশালের চেলেরঘাটে বাসচাপায় কমপক্ষে পাঁচজন গার্মেন্টসকর্মী নিহত ও ১৪ জন আহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন- উপজেলার হদ্দেরভিটা গ্রামের আতিকুল ইসলামের মেয়ে জেসমিন আক্তার(৩০), উপজেলার নওপাড়া তালুকদার বাড়ির আব্দুল মোতালেবের ছেলে সিরাজুল ইসলাম(২৮), ময়মনসিংহ সদর চুরখাই জামতলী গ্রামের সাইফুল ইসলামের ছেলে কামরুজ্জামান লিটন (২৮)   আরও দুই জন অজ্ঞাত রয়েছে।

ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল আটটার দিকে শেরপুর থেকে ঢাকাগামী এসএস ট্রাভেলস (ঢাকা মেট্রো-ব ১২- ০৫২৩)বাসটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার চেলেরঘাটে চাকা পাংচার হলে বাসযাত্রীরা অন্য বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সকাল আটটার দিকে লাবিব গার্মেন্সের পোশাক শ্রমিকরাও  ওই স্থানে বাসের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।

এসময় পেছন থেকে রাসেল স্পিনিং মিলের রাব্বী-সেতু (ঢাকা মেট্রো-জ ১৪-১০০৪) পরিবহন দ্রুত গতিতে যাত্রীদের ওপর উঠে পড়লে বাসের চাপায় ঘটনাস্থলেই তিনজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছেন। পরে উপজেলা হাসপাতালে একজন ও  ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যুহয়।

ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোমাইন উদ্দিন জানান, সকাল আটটার  দিকে শেরপুর থেকে ঢাকাগামী এস এস ট্রাভেলসের (ঢাকা মেট্রো-ব  ১২-০৫২৩)বাসটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার  চেলেরঘাটে চাকা পাংচার হলে বাস যাত্রীরা অন্য বাসের জন্য অপেক্ষা  করছিলেন। সকাল আটটার দিকে লাবিব গার্মেন্টের পোশাক শ্রমিকরাও  ওই স্থানে বাসের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। এসময় পেছন থেকে রাসেল স্পিনিং মিলের রাব্বী-সেতু (ঢাকা মেট্রো-জ ১৪-১০০৪) ঘাতক পরিবহন দ্রুত গতিতে যাত্রীদের ওপর উঠে পড়লে বাসের চাপায় ঘটনাস্থলে তিনজন নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়েছেন।

উপজেলা হাসপাতালে একজন  ও ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও একজনের মৃত্যু হয় মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ঘাতক বাসটি আটক করা হয়েছে। চালক পলাতক রয়েছে।

এআরএস