ইবিতে শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

ইবি প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২২, ০৪:৫২ পিএম

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের আয়োজনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘শোক থেকে শক্তি শোক থেকে জাগরণ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার (১৮ আগস্ট) সকাল ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া-৩ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুষ্টিয়া ৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সেলিম আলতাফ জর্জ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তন্ময় সাহা টনি, কামরুল হাসান অনিক, আরিফুল ইসলাম খান, রকিবুল ইসলাম, নাইমুর রহমান জয়, বনি আমিন, মৃদুল হাসান রাব্বি, মো: মামুনুর রশিদ, সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো: সরোয়ার জাহান শিশির, মো: মাসুদ রানা লিংকন, হোসাইন মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক: মো: জাকির হোসেন, মাইনুল ইসলাম সিদ্দিকী, সোহাগ শেখ, মো: হামিদুর রহমান সহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন হলের কয়েক হাজার নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বাংলাদেশকে পোড়ামাটির ভূখণ্ড বানিয়ে দিয়েছিলো পাকিস্তানিরা। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করার মাত্র সাড়ে তিন বছর সময় পেয়েছিলো। এই সাড়ে তিন বছরে বঙ্গবন্ধু শূণ্য হাতে একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত পোড়ামাটির ভূখণ্ডকে নতুন করে সাজিয়েছিলেন। নয় মাসের মধ্যে সংবিধান তৈরি করা সহ পূর্নাঙ্গ রাষ্ট্রের যতগুলো অর্জন আছে, বঙ্গবন্ধু কিন্তু তৈরি করে গিয়েছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, সত্যের সাথে থেকে মাথা নত না করার যে প্রত্যয় তা আমাদের শিখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আমরা দৃঢ় ভাবে বিশ্বাস করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের দেশকে আগামী ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করবেন। আমাদের যে স্বাধীনতার আশ্বাস, নিতুন দেশ গড়ণের আশ্বাস এটা আমরা পরিপূর্ণ মাত্রায় ভোগ করতে পারব।

কেএস