Amar Sangbad
ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ, ২০২৪,

About Us

‘নির্ভীক সাহসিকতার হবে না শেষ, আমরা গড়বো দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি প্রথম যাত্রা শুরু হয় ঢাকা থেকে প্রকাশিত বহুল প্রচারিত জাতীয় দৈনিক আমার সংবাদ পত্রিকার।

ডিএফপির তালিকায় ১০ নম্বরে থাকা পত্রিকাটি প্রতিষ্ঠা করেন দীর্ঘদিন ধরে সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে জড়িত বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী মো. আবু হাশেম রেজা। শুধু প্রতিষ্ঠাই নয়, পত্রিকাটির সম্পাদক-প্রকাশকও তিনি। এছাড়া হাশেম রেজা দেশের অন্যতম ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এইচ.আর গ্রুপের চেয়ারম্যান।

সম্পাদক হাশেম রেজা ১৯৭৮ সালের ১১ জুন চুয়াডাঙ্গা জেলার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছী আনন্দ বাজার পাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। স্কুল-কলেজের পাশাপাশি চুয়াডাঙ্গায় তার শৈশব-কৈশোর কেটেছে। সাংবাদিকতা ছিল তার নেশা, সেখান থেকে এটি পেশায় পরিণত হয়েছে।   

আমার সংবাদ পত্রিকাটি প্রকাশের পর থেকে অদ্যবধি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে আসছে। এছাড়া সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড ও করোনায় প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে পত্রিকাটির জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।

এক নজরে হাশেম রেজা (বিভিন্ন কর্মকাণ্ড)

নিজ এলাকার (চুয়াডাঙ্গা) দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষা বৃত্তি, স্থানীয় এতিমখানা, স্কুল-কলেজে শিক্ষা উপকরণ (যেমন- কম্পিউটার, বেঞ্চ, টেবিল, খাতা-কলম ইত্যাদি) প্রদানসহ নানাবিধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সমাজকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে ‘হাশেম রেজা ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন’ প্রতিষ্ঠা করেন।

স্বাধীনতার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে হাশেম রেজা সবসময় নিবেদিত প্রাণ। তাদের জন্য দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছি ইউনিয়নে ‘মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স’ নির্মাণ করেন তিনি। যেখান থেকে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাধ্যমত সহযোগিতা করেন হাশেম রেজা।

তিনি দামুড়হুদা, জীবননগরের পিছিয়ে পড়া তৃণমূল দরিদ্র মানুষের শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। ওই অঞ্চলে অন্তত শতাধিক গৃহহীন পরিবারকে গৃহ নির্মাণের মাধ্যমে তাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এছাড়া স্থানীয় মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দিরসহ প্রায় ৩০০-এর বেশি ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অনুদান প্রদান করেছেন।

হাশেম রেজা বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে তৃণমূল পর্যায়ে ছিন্নমূল মানুষের পাশে থেকে সাহায্য সহযোগিতা করেই যাচ্ছেন। এ দুর্যোগে অনাহারে থাকা মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি নিজ উদ্যোগে ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। নিজস্ব অর্থায়নে তাদের বাসস্থান ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। এমনকি এলাকার দুঃখী বহু মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।