Amar Sangbad
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪,

১১ কারণে বেশি করে হাসুন

ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৫, ০৯:২৭ এএম


১১ কারণে বেশি করে হাসুন

 

সুস্থ থাকার জন্য ‘হাসি’ অত্যন্ত কার্যকর একটি বিষয়। এ লেখায় থাকছে বেশি করে হাসার ১১টি কারণ।

১. মন ভালো করতে: মুখের অনুভূতি মনের ওপরও প্রভাব বিস্তার করে। গবেষণায় দেখা গেছে, হাসি মনকে ভালো করতে সহায়তা করে।

২. কৃত্রিম হাসিও উপকারি: আপনি যদি আন্তরিকভাবে না হাসেন, কোনো কারণে কৃত্রিম হাসি দিতে হয়, তাও আপনার উপকারে আসবে। আপনার মানসিক অবস্থা যেমনই থাকুক না কেন, হাসির উপকার রয়েছেই।

৩. মানসিক চাপ কমায়: প্রচণ্ড মানসিক চাপের মাঝে থাকার সময় একটু স্বস্তি এনে দিতে পারে সামান্য হাসি। বহু গবেষণাতেও বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে।

৪. যোগাযোগে হাসি: কারো সঙ্গে কার্যকরভাবে মনের ভাব আদান-প্রদানে হাসি সহায়ক। এটি পরস্পরকে কাছাকাছি নিয়ে আসতে সহায়তা করে।

৫. বিশ্বাসযোগ্যতা প্রকাশ: কাউকে বিশ্বাসযোগ্য মনে করার সঙ্গে হাসির সম্পর্ক রয়েছে। হাসিখুশি কাউকে গোমড়ামুখোদের তুলনায় বেশি বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে করা হয়।

৬. শেখার জন্য প্রস্তুতি: হাসির মাধ্যমে মস্তিষ্কে ইতিবাচক পরিবর্তন আসে। এতে নতুন বিষয় শেখার জন্য প্রস্তুতি নেয়া সহজ হয়।

৭. হাসি ছড়িয়ে যায়: আপনার নির্মল হাসি দেখলে পাশে থাকা বন্ধুও না হেসে পারে না। আর হাসি এভাবে অন্যকেও অনুপ্রাণিত করে, যা উভয়েরই উপকারে আসে।

৮. সুস্বাস্থ্যের জন্য: শরীরের নানা ইতিবাচক পরিবর্তন আনে হাসি। ফলে নানাভাবে তা সুস্থ দেহ বজায় রাখতে সহায়তা করে।

৯. উৎপাদনশীলতা বাড়ায়: অফিসে হাসিখুশি থাকলে তা আপনার কাজের গতি ও সাফল্য বাড়াবে। কারণ কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে হাসি।

১০. সৃজনশীলতা বিকাশ: গবেষণায় সৃজনশীলতার সঙ্গে হাসির সম্পর্ক পাওয়া গেছে। জানা গেছে, হাসিখুশি মানুষের চিন্তা করার ক্ষমতা বেশি থাকে।

১১. বিনামূল্যের দাওয়াই: সুস্থ থাকার জন্য বহু ব্যয়বহুল উপায় অনুসরণ করা যায়। কিন্তু হাসির দাওয়াইটি নিতে কোনো অর্থ খরচ করতে হয় না।