Skip to main content
  • মার্চ ০১, ২০২১
  • ১৭ ফাল্গুন ১৪২৭
  • ই-পেপার
Amar Sangbad
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • অন্যান্য
জীবনযাপন
  • রূপচর্চা
  • ফ্যাশন
  • স্বাস্থ্য
  • টিপস
  • খাবারদাবার
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • ফিচার
  • অন্যান্য
  • ই-পেপার
  • আজকের পত্রিকা
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
    • প্রচ্ছদ
    • রূপচর্চা
    • ফ্যাশন
    • স্বাস্থ্য
    • টিপস
    • খাবারদাবার
    • ভ্রমণ
    • রাশিফল
    • ফিচার
    • অন্যান্য
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • শিক্ষা
  • শিল্প-সাহিত্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • পরবাস
  • ধর্ম
  • হরেক রকম
  • চাকরি
  • আজকের পত্রিকা
  • আর্কাইভ
  • ছবি
  • ভিডিও
  • প্রচ্ছদ
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
    • প্রচ্ছদ
    • রূপচর্চা
    • ফ্যাশন
    • স্বাস্থ্য
    • টিপস
    • খাবারদাবার
    • ভ্রমণ
    • রাশিফল
    • ফিচার
    • অন্যান্য
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • শিক্ষা
  • শিল্প-সাহিত্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • পরবাস
  • ধর্ম
  • হরেক রকম
  • চাকরি
  • আজকের পত্রিকা
  • ই-পেপার
  • আজকের পত্রিকা
  • আর্কাইভ
  • ছবি
  • ভিডিও
  • আমার সংবাদ
  • জীবনযাপন
প্রিন্ট সংস্করণ॥ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
ডিসেম্বর ০৭, ২০১৯, ০০:৫৪
আপডেট: ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২০, ১০:০৯

থ্যালাসেমিয়ায় হোমিও চিকিৎসা

থ্যালাসেমিয়া রক্তের এমন একটি মারাত্মক রোগ যা শিশুরা বংশগতভাবে তাদের পিতা-মাতা থেকে পেয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের মতে, সাধারণত চাচাত ভাই-বোনদের মধ্যে বিয়ে হলে সন্তানদের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

এই রোগীদের রক্তের লাল কণিকা (জইঈ) তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। ফলে তাদের রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকে এবং আয়রণের পরিমাণ বেড়ে যায়।

এই কারণে এদের ২০ থেকে ৩০ দিন পরপর রক্ত দিতে হয় এবং শরীর থেকে অতিরিক্ত আয়রণ বের করার জন্য ওষুধ খেতে হয়। খুব ছোট শিশুদের মধ্যে রক্তশূন্যতা, জ্বর, শারীরিক বৃদ্ধি না হওয়া, প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখে থ্যালাসেমিয়া রোগ সন্দেহ করেন এবং রক্তের বিশেষ মাইক্রোস্কোপিক পরীক্ষার মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে নিশ্চিত হন।

যেহেতু এই রোগের চিকিৎসায় প্রচুর টাকা খরচ হয়, সেহেতু মধ্যবিত্ত বা দরিদ্ররা এই রোগে আক্রান্ত হলে ভিখারি হতে বেশি সময় লাগে না। এত টাকাপয়সা খরচ করেও এসব শিশুদের সাধারণত ২০-৩০ বছরের বেশি বাঁচানো যায় না।

ধ্বংসপ্রাপ্ত লাল কণিকা থেকে নির্গত আয়রনের লিভার, হৎপিণ্ড এবং পেনক্রিয়াসে জমা হতে থাকে এবং শরীরের অতিরিক্ত আয়রনের বিষক্রিয়ায় এরা লিভার সিরোসিস, হার্ট ফেইলিওর, প্লীহা বড় হওয়া ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয় এবং এদের শরীরে যৌবনের আগমন ঘটে বিলম্বে আর এদের শারীরিক বৃদ্ধিও তেমন একটা ঘটে না।

আজ থ্যালাসেমিয়া নিয়ে কলাম লিখেছেন বাংলাদেশের বিশিষ্ট হোমিও গবেষক, ডা. এম এ মাজেদ। তিনি তার কলামে লিখেন, বর্তমানে থ্যালাসেমিয়া ধারণকারী মানুষ সাধারণত রক্তে অক্সিজেন স্বল্পতা বা ‘অ্যানিমিয়া’তে ভুগে থাকেন। অ্যানিমিয়ার ফলে অবসাদগ্রস্ততা থেকে শুরু করে অঙ্গহানি ঘটতে পারে।

থ্যালাসেমিয়া দুই ধরনের হতে পারে— আলফা থ্যালাসেমিয়া ও বেটা থ্যালাসেমিয়া। সাধারণভাবে আলফা থ্যালাসেমিয়া বেটা থ্যালাসেমিয়া থেকে কম তীব্র। আলফা থ্যালাসেমিয়া ব্যক্তি ক্ষেত্রে রোগের উপসর্গ মৃদু বা মাঝারি প্রকৃতির হয়।

অন্যদিকে বেটা থ্যালাসেমিয়ার ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা বা প্রকোপ অনেক বেশি; এক-দুই বছরের শিশুর ক্ষেত্রে ঠিকমত চিকিৎসা না করলে এটি শিশুর মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

বিশ্বে বেটা থ্যালাসেমিয়ার চেয়ে আলফা থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি। আলফা থ্যালাসেমিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও চীনের সর্বত্র এবং কখনো কখনো ভূমধ্যসাগরীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের লোকদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় এক লাখ শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।

আর এটি একটি মারাত্মক জেনিটিক ডিজিজ বিধায় খুব একটা নিরাময় হয় না বলে সবাই বিশ্বাস করত। তবে ইদানীং বিভিন্ন দেশের অনেক হোমিওবিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অগণিত থ্যালাসেমিয়া রোগীকে সম্পূর্ণ আরোগ্য করার দাবি করেছেন যাদের ডিসচার্জ করার পর পাঁচ-ছয় বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পরও রক্ত দেয়ার প্রয়োজন হয়নি।

হোমিও স্পেশালিস্টদের মতে, শতকরা ৫০ ভাগ থ্যালাসেমিয়া রোগীকে হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে পুরোপুরি রোগমুক্ত করা আল্লাহর রহমতে সম্ভব।

আর অবশিষ্ট থ্যালাসেমিয়া রোগীরা পুরোপুরি রোগমুক্ত না হলেও হোমিও চিকিৎসায় তাদের অবস্থা এতটাই উন্নত হয় যে, অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকের মাধ্যমে চিকিৎসা নিলে মাসে বা বছরে একবার রক্ত নিলেই চলে।

হ্যাঁ, হোমিওপ্যাথিতে মনো-দৈহিক গঠনগত চিকিৎসা কনস্টিটিউশনাল নামে এক ধরনের চিকিৎসাপদ্ধতি প্রচলিত আছে যার অর্থ হলো রোগের লক্ষণ, রোগীর শারীরিক লক্ষণ, রোগীর মানসিক লক্ষণ, রোগীর বংশগত রোগের ইতিহাস ইত্যাদি বিচার করে ওষুধ নির্বাচন করা।

এতে চিকিৎসক একজন রোগীর পেছনে প্রচুর সময় দিতে হয় এবং তাকে অনেক চিন্তা-ভাবনা করতে হয়। হোমিওপ্যাথির দুইশ বছরের ইতিহাসে দেখা গেছে যে, এমন সব কঠিন রোগও খুব সহজে নিরাময় হয়ে যায় যা অন্যান্য চিকিৎসা বিজ্ঞানে একেবারে অবিশ্বাস্য মনে করা হয়ে থাকে।

থ্যালাসেমিয়া থেকে মুক্তির জন্য একজন হোমিও বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মতো চলা উচিত, যিনি রোগীর শারীরিক, মানসিক, পারিবারিক লক্ষণ বিবেচনা করে সঠিক ওষুধ নির্বাচন করে থাকে।

কিন্তু দুঃখের বিষয় যে, ইদানীং কিছু কিছু হোমিওচিকিৎসক বের হয়েছে তারা রোগীর কোনো লক্ষণ নির্বাচন না করে থ্যালাসেমিয়ার রোগীকে পেটেন্ট বা টনিক দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। ওইসব ডাক্তার বাবুদের ডা. হানেমান বলে থাকেন শংকর জাতের হোমিওপ্যাথ।

হোমিও প্রতিবিধান : রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়। এই জন্য অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসকরা যেসব ওষুধ ব্যবহার করে থাকেন, সিয়ানোথাস, এসিড সালফ, ফেরাম মেট, আর্সেনিক এল্ব, অ্যান্ড্রাগ্রাফিস, চায়না, কার্ডুয়াস মেরী, ক্যালকেরিয়া ফ্লোর, ইউক্যালিপটাস, আলফালফা, থুজা, মেডোরিনামসহ আরও অনেক ওষুধ লক্ষণের ওপর আসতে পারে। সাবধান অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক ছাড়া ওষুধ নিজে নিজে ব্যাবহার করলে রোগ আরও জটিল আকারে পৌঁছতে পারে।

লেখক : কো-চেয়ারম্যান, হোমিওবিজ্ঞান গবেষণা ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র
বিশেষজ্ঞ হোমিও গবেষকও জটিল রোগীর চিকিৎসক
ইমেইল : [email protected]

এসটিএমএ

আপনার মতামত জানান :

জীবনযাপন - সর্বশেষ
  • গরমের শুরুতে কীভাবে যত্ন নেবেন এসি-ফ্যানের!
  • ৩৭৫০ টাকায় হ্যালিকপ্টারে চড়ার সুযোগ!
  • নখ লম্বা করার ঘরোয়া উপায়
  • যে ৭ বৈশিষ্ট্যের নারীকে বিয়ে করলে পস্তাবেন!
  • পাঁচফোড়নে মজাদার দই-বেগুন
জীবনযাপন - জনপ্রিয়
সকালে খালি পেটে দৈহিক মিলনের যত উপকারিতা
খালি পেটে কাঠ বাদাম খাওয়ার উপকারিতা
যে ৭ বৈশিষ্ট্যের নারীকে বিয়ে করলে পস্তাবেন!
দেহের গোপন চুলের সঙ্গে নারীর জটিল সম্পর্ক
দৈহিক শক্তি বাড়ে কাঁচা ছোলা খেলে
  • বাংলাদেশ
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • মতামত
  • অর্থ-বাণিজ্য
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • অন্যান্য

সম্পাদক ও প্রকাশক: হাশেম রেজা

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
৭১, মতিঝিল, বা/এ (২য় তলা) ঢাকা-১০০০।
ফোন: পিএবিএক্স- ০২-৯৫৯০৭০২, ৯৫৯০৭০৩
নিউজ রুম: ০১৯১১-১২৫৭১২
ই-মেইল: [email protected]
[email protected]

Daily Amar Sangbad is one of most circulated  newspaper in Bangladesh. The online portal of Daily Amar Sangbad is the most visited Bangladeshi and Bengali website in the world.

Amar Sangbad
  • About Us
  • Privacy Policy
  • Terms and conditions
  • Copyright Policy

কপিরাইট © 2021 এইচ আর মিডিয়া লিমিটেড এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। Powered by: RSI LAB