Amar Sangbad
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪,

আল্লাহই করোনামুক্তির ত্রাণকর্তা ও প্রভু

এ কে এম শামছুল হক রেনু

জুন ২৩, ২০২০, ১০:০৬ পিএম


আল্লাহই করোনামুক্তির ত্রাণকর্তা ও প্রভু

করোনা ভাইরাস একটি মরণঘাতক ব্যাধি। সারা দুনিয়ায় এ মরণঘাতক ব্যাধি বিস্তার লাভ করেছে। প্রতিনিয়ত দুনিয়ার উন্নত, অনুন্নত দেশে এ ঘাতক ভাইরাসের ব্যাপকতা বেড়েই চলছে। দুনিয়ার প্রতিটি দেশের সরকার ও নামিদামি ডাক্তাররা আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালিয়েও করোনা ভাইরাস নামক গজব সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।

অনেক দেশের সরকার প্রধান ব্যর্থ হয়ে বলেছেন আমরা চেষ্টা করে অপারগ ও ব্যর্থ। এ ব্যাপারে আমাদের আর কিছু করার নেই। এখন একটাই ভরসা আকাশ থেকে যদি সৃষ্টিকর্তা সমাধান দিয়ে থাকে।

দুনিয়া সৃষ্টির পর করোনার মতো এমন ভাইরাস কম আবির্ভূত হয়নি। কিন্তু দেখা গেছে আল্লাহর রহমত ও কুদরতে এ সমস্ত মহামারি, গজব, রোগব্যাধি ও ভাইরাস একসময় বিলীন হয়ে গেছে। এখনো বাংলাদেশসহ দুনিয়ার সরকারপ্রধান ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা তা আয়ত্ব আনতে কম প্রচেষ্টা করছেন না। যদিও কিছুই কাজে আসছে না।

আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বারবার সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা দিয়েছেন, দুনিয়ার মানুষ যখন পাপে আড়ষ্ট হয়ে যায় আল্লাহর নির্দেশিত কিছুই মানে না, তখন আল্লাহর তরফ থেকে মানুষকে সতর্ক ও সাবধান করার জন্য রোগব্যাধি, সাইক্লোন, জলোচ্ছ্বাস, বন্যা, খরা, সোনামি, ভূমিকম্প দিয়ে সতর্ক করা হয়ে থাকে।

এমনকি আল্লাহর তরফ থেকেই এসব গজব ও রোগমুক্তির জন্য মুক্তির পথ ও নির্দেশনা ও সতর্কবার্তা দেয়া হয়ে থাকে। আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন নিরাকার ও সর্বশক্তিমান। আল্লাহর হুকুমে দুনিয়া সৃষ্টি হয়েছে এবং আল্লাহর ইশারাতেই দুনিয়া ধ্বংস (কিয়ামত) হয়ে যাবে। আল্লাহর কোনো অংশীদার বা শরিক নেই।

হজরত মুহাম্মদ সা. আল্লাহর প্রেরিত রাসূল ও আল্লাহর দোস্ত। চোখের পলকে আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন বাদশাহকে ফকির ও ফকিরকে বাদশাহ করে থাকেন। দুনিয়ার ধন, দৌলত, ক্ষমতা, সম্মান, হায়াত ও মৃত্যু সবকিছুই আল্লাহর হাতে ন্যস্ত। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন আমি যা জানি তোমরা তা জানো না।

রোগ, শোক, আপদ, বিপদ, দুঃখ, বেদনা, অভাব, অভিযোগ থেকে বাঁচানোর মালিক একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন। আল্লাহ ঘোষণা করেছেন, আমার কাছে বান্দারা যত চায়, আমি তাতে খুশি হই। আরও ঘোষণা করেছেন, আমি যাকে ইজ্জত, সম্মান, দান করি তাকে কেউ বেইজ্জতি করতে পারে না। আর আমি যাকে বেইজ্জতি করি তাকে কেউ ইজ্জত, সম্মান দিতে পারে না। জন্ম, মৃত্যু, রিজিকের ফয়সালাকারিও আল্লাহ।

অবিশ্বাসী পথভ্রষ্ট পাপি ও নাস্তিকদের অনেকেই বলে থাকে, মৃত্যু হলে তো সবই শেষ, আর কী আছে। আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন পবিত্র কুরআনে সূরা আর রাহমানে বারবার ঘোষণা করেছেন, ফাবি আইয়ি আলা ইয়া রাব্বিকুমা তোকাজ্জিবান। অর্থাৎ, আমার কোন নিয়ামতকে তুমি অস্বীকার করবে।

অণু, পরমাণু, বীযকণা থেকে আমি মানুষ সৃষ্টি করে থাকি। প্রথমে মাংসপিণ্ড, তারপর চোখ, হূৎপিণ্ড, ফুসফুসসহ শরীরের সকল অঙ্গ-প্রতঙ্গ সৃষ্টি করে থাকি। কে বলে মৃত্যুর পর আমি তাকে জীবিত করতে পারবো না। মানুষ চাঁদের দেশে গিয়ে সেখানেও আল্লাহর অস্থিত্ব ও নিদর্শন পেয়েছে। নভোচারি আমস্ট্রং একসময় মিসর সফরে গিয়ে অনেক অনুষ্ঠানে তা বিশদভাবে বর্ণনাও করে গেছেন।

তিনি মিসরের আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে গিয়ে সুমধুর আজানের ধ্বনি শুনে বলেছিলেন, চাঁদের দেশ ভ্রমণকালে সেখানেও তিনি আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সা. আজানের সুমধুর ধ্বনি শুনতে পেয়েছেন।

নিবন্ধে দুকথা লেখে সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের প্রশংসা ও গুণকীর্তন করে শেষ করা যাবে না। সর্বশক্তিমান আল্লাহর দয়া, রহমত, কুদরত ও গায়েবি সাহায্যের সীমা পরিসীমা নেই।

যারা এর সামান্য স্বাদ ও সুঘ্রাণ পেয়েছে তারা কোনো অবস্থাতেই দুনিয়ার কোনো রাজা, বাদশাহ, প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি বা শাসন প্রশাসনের কোনো ক্ষমতাধরদের কাছে যায় না। তাদের জিন্দাবাদ, মারহাবা, ধন্যবাদ ও কুর্নিশ জানিয়ে তাদের পেছনে মুসাহেবি, জি স্যার, হ্যাঁ স্যার, ইয়েস স্যার বলে ঘুর ঘুর করে না।

তাদের কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে রাহমানুর রাহিম আল্লাহর কাছেই চেয়ে থাকেন। সেখান থেকেই গায়েবি ও কুদরতি সাহায্যে সবকিছু সমাধান হয়ে থাকে। অর্থাৎ, আল্লাহ কোনো কিছু এরাদা (ইচ্ছা) করলে কুন উচ্চারণের সাথে সাথে তা হয়ে যায়। কুন ফায়াকুন অর্থাৎ হও, হইয়া যাও বলার প্রয়োজন হয় না।

যারা ঈমানের সাথে হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল অর্থাৎ, আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট এবং হাসবি আল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়াকিল অর্থাৎ আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট বলে বিশ্বাস করেও প্রার্থনা করে তাদের কোনো সমস্যা, গজব ও রোগ, মসিবত আল্লাহর রহমতে সমাধান হয়ে যাওয়ার ভূরি ভূরি প্রমাণ, নজির, উদাহরণ ও দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমার জানামতে এমন একটি ঘটনার বর্ণনা এ নিবন্ধেই রয়েছে।

আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন পবিত্র কুরআনে বিভিন্ন আয়াত ও সূরার ফজিলতের বর্ণনা করেছেন। যা বাস্তবে প্রমাণিত। কিন্তু অনেক সময় বিশ্বাস ও ঈমানি দুর্বলতার কারণে অনেকেই ইহার প্রতিফলন দেখতে পায়নি। তজ্জন্য সূরা ও আয়াতের কোনো দোষ বা হেরফের নেই।

দোষ হচ্ছে ঈমান, বিশ্বাসের ত্রুটি, চোখের দৃষ্টির অভাব ও কলফের অপরিপূর্ণতা। এখনো অনেকেই আয়াতুল কুরসি সূরা পড়ে মাটির ঢিলায় ফু দিলে মেশ্রি হয়ে যাওয়ার দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমার জানা মতে, আল্লাহর অসংখ্য রহমত, কুদরত ও গায়েবি সাহায্যের মধ্যে একটি বাস্তব ও উজ্জ্বল উদাহরণ তুলে ধরা হলো।

আমার এক নিকটতম আত্মীয় ইউরোপের একটি উন্নত দেশে গিয়ে থাকার অনুমতি না পাওয়াতে চরম দুঃখ কষ্টে যারপরনাই জীবন যাপন করতে থাকে। হতাশায় সে অস্থির হয়ে পড়ে।

পরে একজন আলেমের পরামর্শে এক লাখ বার হাসবুনাল্লাহু ওয়ানিমাল ওয়াকিল পড়ে দোয়া করলে আল্লাহর রহমতে এক মাসের মধ্যে সে সেই দেশে থাকার অনুমতি পেয়ে যায়। এমনিভাবে আল্লাহর অসংখ্য দয়া, রহমত ও কুদরতের শেষ নেই।

গত ১০ জুন দৈনিক যুগান্তরে আল জাজিরার খবর উদ্ধৃত করে বলা হয়, পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজিনিয়ায় ঈশ্বরের কাছে হার মানলো করোনা। দেশের প্রেসিডেন্ট জন ম্যাগফুলি রাজধানীর দোদোয়ার চার্চে ৮ মার্চ এক ভাষণে বলেছেন, সৃষ্টিকর্তার অপর দয়া, করুণা ও সৃষ্টিকর্তার নিকট প্রার্থনা ও উপবাসের কারণে বৈশ্বিক এ মহামারি থেকে মুক্তি মিলেছে তানজিনিয়ার মানুষের।

ঈশ্বরের কাছে (আল্লাহ) হার মেনেছে করোনার। সৃষ্টিকর্তাকে অসীম ধন্যবাদ। যদিও তানজিনিয়াকে ডিব্লিউএইচও করোনা ভাইরাসের ব্যাপারে সতর্ক করে ছিলো এবং দেশের বৃহত্তম শহর দারএস সালামের হাসপাতালগুলোতে করোনা আক্রান্তদের উপচেপড়া ভিড় পরিলক্ষিত হতো।

তাতে আল্লাহর রহমত ও কুদরত সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হওয়ার ফলেই তানজিনিয়ার জনগণ ও প্রেসিডেন্ট সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ, ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুল করেননি। দুনিয়ার সৃষ্টি থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন গজব ও মহামারি থেকে পরিত্রাণে সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের অসংখ্য দয়ামায়া ও রহমতের উদাহরণের শেষ নেই।

সূরায়ে ফিলে বলা হয়েছে— মক্কা জয়ের উদ্দেশে যাওয়া আবরাহার বিশাল হস্তী বাহিনীকে আল্লাহর রহমতে আবাবিল পাখির ঝাঁক কংকর নিক্ষেপ করে ধ্বংস করে দেয়। কথিত আছে, এই কংকর যে হস্তী ও যেখানে পড়েছিল সেখানে বিশাল গর্ত হয়ে যায়।

হজরত ইউনুছ আ:কে মাছে গিলে ফেললে তিনি লা ইলাহা ইল্লা আন্তা ছোবহানাকা ইন্নিকুন্তু মিনাজ জ্জোয়ালিমিন জপার ফলে মাছ তাকে জীবিত অবস্থায় সমুদ্রের কিনারায় এসে বমি করে দেয়। হজরত ইব্রাহিম আ:কে নমরুদ আগুনের কুণ্ডে নিক্ষেপ করলে আল্লাহর রহমতে আগুন পানি এবং অগ্নিকুণ্ড ফুলের বিছানা হয়ে যায়।

মূলত আল্লাহর রহমত ও দয়ার শেষ নেই। হজরত ঈশা আ:কে শূলে চড়াতে চাইলে আল্লাহ ঈশা আ:কে আকাশে তুলে নেন এবং তাদের দলের একজনকে ওরা শূলে চড়িয়ে থাকে। তাই সূরা আর রাহমানে বারবার বলা হয়েছে, তোমরা আল্লাহর কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে।

তাই বিভিন্ন গজব, করোনা ভাইরাসসহ অন্যান্য দোরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্তির জন্য বেশি বেশি আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করতে বলা হয়েছে। পড়তে বলা হয়েছে ক. বিসমিল্লাহিল্লাযি লা য়াদুররু মাআস মিহি সাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিসসামাই ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম। আমি শুরু করছি আল্লাহর নামে যার নাম নিলে জমিন ও আসমানের কোনো কিছু ক্ষতি করতে পারবে না।

তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ— তিরমিজি ৩৩৮৮। খ. আল্লাহুমা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাসি ওয়াল জুনুনি ওয়ালজুজামি ওয়া মিং সায়্যিইল আসক্কাম। ‘হে আল্লাহ, আমি তোমার নিকট ধবল, কুষ্ঠ এবং উম্মাদনাসহ সব ধরনের কঠিন দোরারোগ্য ব্যাধি থেকে পানাহ চাই, আবু দাউদ ১৫৫৪।

গ. লা ইলাহা ইন্না আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজজ্জোয়ালিমিন, সূরা আম্বিয়া- ৮৭। ঘ. আউযু বি কালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাকা, তিরমিজি ৫৯২।

এছাড়াও আসতাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি, সূরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, আয়াতুশ শিফা, দরুদ শরিফ, নফল নামাজ, রোজা ও মাসনুন আমল বেশি বেশি করা এবং তাকওয়া অর্জনের মাধ্যমে এই সংকট থেকে উদ্ধারে আল্লাহর সাহায্য ও আশ্রয় কামনা করতে বলা হয়েছে।

WHO, IEDCR-এর নির্দেশ মেনে চলে করোনা ভাইরাসের হানা থেকে বাঁচার জন্য কোয়ারেন্টাইন, হোম কোয়ারেন্টাইন, আইসোলেশন, লকডাউনসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি ও নির্দেশনা মেনে চললেও করোনা মুক্তির জন্য আল্লাহর সাহায্যই যথেষ্ট। আল্লাহ চোখের পলকে বাদশাহকে ফকির, ফকিরকে বাদশাহ, পাহাড়কে সমুদ্র, সমুদ্রকে পাহাড় করে থাকেন। যার অসংখ্য উপমা, উদাহরণ ও দৃষ্টান্তের শেষ নেই।

যে নীল দরিয়া দিয়ে ঘোড়ায় চড়ে হজরত মূসা আ: সঙ্গী-সাথীসহ পার হলেন, সেই নীল দরিয়ায় পানি চাপাপড়ে রামোস (ফেরাউন) ও তার দলবলের সলিল সমাধি ঘটে। এটা আল্লাহর কুদরতি ক্ষমতার সামান্য উদাহরণ। একদিন আল্লাহর হুকুমে দুনিয়া ধ্বংস (কিয়ামত) হয়ে যাবে। তখন আর কিছুই থাকবে না। এই অল্পদিনের জিন্দেগি যা আখেরাতের এক মিনিটের সমানও নয়।

তাতে আড়াই, বড়াই ও ক্ষমতার বাহাদুরি ত্যাগ করে আল্লাহকে সকলেই স্মরণ করলে শুধু করোনা মুক্তিই মিলবে না, সকল প্রকার গজব, রোগব্যাধি ও সমস্যা থেকে মুক্তি, পরিত্রাণ ও নাজাত পাওয়ারই পথ মিলবে।

করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক নয়, আল্লাহর দিকে ফিরে আসুন, সূরা তাগাবুন-১১। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কোনো রোগ সংক্রমণ হয় না। করোনা থেকে আল্লাহ বাংলাদেশসহ সারা দুনিয়ার মানুষকে মুক্তি দান করুন। সর্বশক্তিমান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন, আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত করোনা ভাইরাস কোভিড-১৯ থেকে মুক্তির পথপ্রদর্শক, পরিত্রাণকর্তা ও প্রভু। পরিশেষে প্রার্থনা করছি, ইয়া রাব্বুল আল আমিন, ইয়া মাওলা, ইয়া পরওয়ারদিগার, দো-জাহানের মালিক, আপনি আমাদিগকে দয়া করে ক্ষমা করে দিন।

করোনা ভাইরাস ও গজব থেকে আমাদিগকে রক্ষা করুন। আপনিই পারেন রক্ষা করতে। আর কারো কোনো ক্ষমতা নেই। আপনি যা জানেন, তা আর কেউ জানে না। আপনি সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ। হে প্রভু আমরা আপনার কাছে পরিত্রাণ ও মুক্তি প্রার্থনা করছি।

লেখক : কলামিস্ট

আমারসংবাদ/এসটিএম