Amar Sangbad
ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪,

আরাফার দিবসের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও করণীয়

আমারসংবাদ ডেস্ক

জুলাই ৩০, ২০২০, ০৮:২৭ এএম


আরাফার দিবসের গুরুত্ব, তাৎপর্য ও করণীয়

এটি বছরের শ্রেষ্ঠতম দিন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে এ দিবসের শপথ করেছেন। এদিনেই বিশ্বনবী (ﷺ‬) আরাফার ময়দানে ঐতিহাসিক বিদায় হজ্জের ভাষণ দিয়েছিলেন।

আরাফার দিনই হচ্ছে হজ্জের দিন। এ মহিমান্বিত দিনেই ওহি নাযিল করে ইসলামকে পরিপূর্ণ ও পূর্নাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আরাফার রোজা পূর্বাপর দুই বছরের পাপ মোচনকারী। আরাফার দিবসের দোয়া হল শ্রেষ্ঠ দোয়া।

এ দিনে এতবেশী সংখ্যক বান্দা-বান্দীকে আল্লাহ তায়ালা জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির ঘোষণা দেন, যা বছরের অন্য কোনদিন এমনটি দেন না। এদিনে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তার বান্দা-বান্দীদের প্রতি রহমত ও ক্ষমার এ দৃশ্য দেখে শয়তান এতোটাই ক্রোধান্বিত, লাঞ্ছিত ও অপমানিত বোধ করতে থাকে যা আর অন্য কখনো হয়না।

করণীয়:
নফল রোজা, বেশী বেশী তাকবির পাঠ ও দোয়া করা। আরাফার দিনের বিশেষ দোয়া, যেটা বিশ্বনবী (ﷺ‬) সহ সকল নবিরা পড়তেন-

‎لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ

‘লা ইলাহা ইল্লালাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর’

অর্থ: আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উপাস্য নেই, তিনি এক এবং একক, তাঁর কোনো শরীক নেই; রাজত্ব তাঁরই, সমস্ত প্রশংসাও তাঁর; আর তিনি সকল কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।

(লেখাটি লেখকের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া)।

আমারসংবাদ/কেএস