Amar Sangbad
ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪,

তরুণরাই সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে: পলক 

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২১, ০৩:২০ পিএম


তরুণরাই সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে: পলক 

বাংলাদেশ ডিজিটাল হয়ে উঠেছে আমাদের উদ্যমী তরুণদের হাত ধরে। তরুণরাই আমাদের সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। আমরা দেশের লাখো তরুণকে প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছি। লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ পেয়ে গত কয়েক বছরে নিজের জীবন বদলে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন অসংখ্য তরুণ। ‘কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া’ গল্পের মূল চরিত্র তাঁদেরই একজন। 

সম্প্রতি রাজধানীর জনতা টাওয়ারে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্কে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ‘কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া’ বইয়ের নতুন সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন কালে এসব কথা বলেন। 

তিনি বলেন, কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া উপন্যাসটি দেশের আরও তরুণকে অনুপ্রেরণা দেবে, এই সকল সফল গল্পগুলো তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সারাদেশে ছড়িয়ে দিতে কাজ করবে। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপন্যাসটির লেখক রাহিতুল ইসলাম ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য)-এর সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেনসহ অনেকে।

উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নাদিয়াকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পরেই পাত্রস্থ করেন তার অভিভাবক। নাদিয়া শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে মুখোমুখি হয় কঠিন বাস্তবতার। কিন্তু আর পাঁচটা মেয়ের মত সংসারের চিরাচরিত নিয়মে অভ্যস্ত না হয়ে সে হয়ে উঠেছে একজন ফ্রিল্যান্সার। প্রতিকূল পরিবেশকে তোয়াক্কা না করে একটি মেয়ের ঘুরে দাঁড়ানোর এই উপাখ্যান।

লেখক রাহিতুল ইসলামের এই উপন্যাসে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্পটি কীভাবে একজন নারীকে বাধা পেরোনোর সাহস দিয়েছে, কীভাবে তিনি বহু ত্যাগ স্বীকার করে উদ্যোক্তা হলেন, সে গল্প নিশ্চয়ই দেশের আরও তরুণকে অনুপ্রেরণা দেবে, জোগাবে নতুন কিছু করার সাহস!

আমারসংবাদ/আরএইচ