ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad
ইশরাক

ন্যায় বিচার পেয়েছি, শপথ দলীয় সিদ্ধান্তে

আমার সংবাদ ডেস্ক

আমার সংবাদ ডেস্ক

মার্চ ২৭, ২০২৫, ০৭:০১ পিএম

ন্যায় বিচার পেয়েছি, শপথ দলীয় সিদ্ধান্তে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনে অনিয়ম, দুর্নীতি ও অগ্রহণযোগ্যতার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রায়ে বিএনপি দলীয় প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে জয়ী ঘোষণা করেছেন আদালত। রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) দুপুরে রায় পরবর্তী প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘মহান আল্লাহ দরবারে শুকরিয়া আদায় করছি। আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি। আমি মেয়র হতে পারবো বা মেয়র হিসেবে শপথ নেবো কি না সেটা সম্পূর্ণ দলীয় বিষয়। আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে ধানের শীষের মার্কা নিয়ে ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে অনুষ্ঠিত মেয়র পদে নির্বাচন করেছিলাম। পরে সারা বাংলাদেশ, জাতি দেখেছে দিনে-দুপুরে ভোট ডাকাতি হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘প্রচারণার প্রথম থেকে আমরা অভিযোগ করে আসছিলাম, বিভিন্নভাবে আমাদের প্রচারণায় বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে। তখনকার বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থীদের বিনা মামলায় গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয়। আমাদের মিছিলের ওপর হামলা করা হয়। বহু নেতাকর্মীদের মেরে রক্তাক্ত করা হয়েছে। সর্বশেষ নির্বাচনের দিন মিডিয়ার ভাইদের নিয়ে সমস্ত কেন্দ্র যাই। সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত তারা কেন্দ্রই খোলেনি। এরপর এক থেকে দেড় ঘণ্টার মতো কয়েকটা কেন্দ্র খোলা ছিল। পরে সমস্ত কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হয়। ব্যাপক কারচুপির মাধ্যমে ভোট জালিয়াতি করে আমার যে ভোট হয়েছিলো, আমি যে সংখ্যক ভোট পেয়েছিলাম সেটি থেকে বেশি ভোট দেখানোর জন্য দিনব্যাপী তারা কারচুপি করে। সেই বিষয়ে আমরা তখনই মামলা করেছিলাম। আদালত আজ রায় দিলেন।’

তিনি বলেন, মূল বিষয় হচ্ছে আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি। বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ফিরে আসুক। একজন সাধারণ নাগরিকও যেন ন্যায়বিচার পায়। ন্যায়বিচারের যে ধারাটা শুরু হয়েছে খুনি, স্বৈরাচার, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতনের পর, সেটির ধারা অব্যাহত থাকুক। সর্বস্তরে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে পারা এটাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য।

এক প্রশ্নের জবাবে ইশরাক হোসেন বলেন, আমি অন্য নির্বাচনের বিষয়ে মন্তব্য করবো না। এই নির্বাচন নিয়ে মামলা করেছিলাম, লড়েছি। দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়ায় আইনি জটিলতা তৈরি করে রাখা হয়েছিল। হাসিনার ভাতিজা তাপস নিজে আদালতে হস্তক্ষেপ করে মামলার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করে বন্ধ করে রেখেছিল। ৫ আগস্টের পর আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আদালতে সমস্ত তথ্য, সাক্ষ্য, প্রমাণাদি দিয়ে এবং মামলা লড়ে জিতেছি। অন্যান্য নির্বাচন নিয়ে মন্তব্য করা আমার বিষয় নয়।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অতীতে নুরু কমিশন, হুদা কমিশন এবং আউয়াল কমিশন ছিল। এই কমিশনে যারা সাংবিধানিক পদে ছিলেন, আমি মনে করি, অগণতান্ত্রিক ধারায় বাংলাদেশ ধ্বংস করার চক্রান্ত হয়েছিল, ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম হয়েছিল। সাংবিধানিক পদে যারা ছিলেন, তারা অবশ্যই তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারেন না। সাংবিধানিকভাবে তাদের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। তারা কোনো চাপে না পড়ে এবং কোনো কিছুর বশবর্তী না হয়ে কাজ করবে। কিন্তু সেটাতে তারা ব্যর্থ হয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত।

আরএস

Link copied!