ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

গজারিয়ায় নদী ও খাস জায়গা দখল করে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ

আবু হানিফ রানা, মুন্সীগঞ্জ

আবু হানিফ রানা, মুন্সীগঞ্জ

সেপ্টেম্বর ৩, ২০২২, ০৪:১৬ পিএম

গজারিয়ায় নদী ও খাস জায়গা দখল করে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় ১নং হোসেন্দী ইউনিয়ন, হোসেন্দী ব্রিজ সংলগ্ন অবৈধভাবে একটি গ্রুপ অফ কোম্পানি নদী ও খাস জায়গা ভরাট করে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

সারেজমিনে দেখা যায়, হোসেন্দী ব্রিজ সংলগ্ন পাকা রাস্তাা হতে আবুল খায়ের কোম্পানির প্রজেক্ট পর্যন্ত  সরকারি খাস জায়গা ও নদী অবৈধভাবে বালু ভরাটের মাধ্যমে রাস্তা নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। মেঘনা নদীর তীরবর্তী নদী ও খাস জায়গায় বালু ভরাট করে আবুল খায়ের গ্রুপ অফ কোম্পানি একটি বিশাল এলাকা জুড়ে একটি প্রজেক্ট গড়ে উঠেছে। কোম্পানির প্রজেক্ট এলাকায় যাতায়াত সুবিধার জন্য রাস্তা নির্মাণ লক্ষে অবৈধভাবে বালু ভরাট কালীন সময়ে উপজেলা প্রশাসন এর একাধিকবার নির্দেশনা অমান্য করে কাজ চালিয়ে আসছে অভিযুক্ত কোম্পানির পক্ষে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল।

হোসেন্দী ইউনিয়ন বীর মুক্তিযোদ্ধা সেকান্দর আলী ও সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার তানেছ উদ্দিন আমার সংবাদকে জানান, নদী ও সরকারি খাস জায়গা দখল ও ভরাট প্রতিবাদে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।

অভিযুক্ত আবুল খায়ের গ্রুপ অফ কোম্পানির জিএম মিনহাজ কে একাধিকবার মোবাইল করিলে রিসিভ না করায় কোন মতামত পাওয়া যায় নাই।

হোসেন্দী ইউনিয়ন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ জাহাঙ্গীর জানান, আবুল খায়ের গ্রুপ কোম্পানির অবৈধ বালু-ভরাট ও রাস্তা নির্মাণ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এসিলেন্ট মহোদয় ভালো  অবগত আছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা একাধিকবার সারজমিনে পরিদর্শনে এসে বালুভরাট ও রাস্তা নির্মাণ কাজে বাধা দিয়েছেন। কাজে বাধা দেয়ার পর থেকে রাস্তা নির্মাণ কাজ বন্ধ আছে। আবুল খায়ের গ্রুপ অব কোম্পানির ভরাট প্রজেক্ট এলাকায় বেশির অংশই সরকারি খাস ছিল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিয়াউল ইসলাম চৌধুরী জানান, মোবাইল কোট করে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। রাস্তা নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত মেশিন জব্দ করা হয়েছে। উপজেলা সহকারি কমিশনার ভূমি কর্মকর্তাকে প্রতিবেদন দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম জানান, অবৈধভাবে নদী ও খার জায়গা ভরাট প্রসঙ্গে এবং নদী ও খার জায়গা ভরাট করে প্রকল্প এলাকা গড়ে ওঠা বিষয়ে উপজেলা মাসিক সভায় একাধিকবার রেজুলেশন করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসন প্রশংসনীয় কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই।

কেএস 

Link copied!