ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শুক্রবার, ০১ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

মাঝের চরে সম্পদ লুটের হিড়িক, সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি

মঠবাড়িয়া প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২২, ০৩:২০ পিএম

মাঝের চরে সম্পদ লুটের হিড়িক, সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব

‘মাঝের চর’ পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোর ইউনিয়নের একটি অংশ। উপজেলার মূল ভূখন্ড থেকে বলেশ্বর নদীর মাঝে এ দ্বীপটি হওয়ায় এর নাম করণ হয়েছে মাঝের চর। সরকারি বনায়নের পাশাপাশি রয়েছে সাড়ে ৬ হাজার নারিকেল গাছ। সরকারি এ সম্পদ রক্ষার জন্য রয়েছে বন বিভাগের অফিস।

নাম প্রকাশ না শর্তে একাধিক ব্যক্তি জানান, প্রতি বছর লাখ-লাখ নারিকেল হয় এ বনাঞ্চলে। চরের চারপাশে বিভিন্ন ধরনের উপায় মাছ শিকার করা হয়। এ মাঝের চরটি ইজারা দেয়া হলে সরকারি তহবিলে আসতো প্রতি বছর লাখ লাখ টাকা। অথচ সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তার ইজারা না দিয়ে স্থানীয় এক শ্রেণীর প্রভাবশালীদের সাথে যোগসাজশ করে সকল কার্যক্রম চালু রেখে আত্মসাৎ করলে লক্ষাধিক টাকা। এছাড়াও রয়েছে বন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ।

তবে এসকল অনিয়মের বিরুদ্ধে জনৈক মো. রফিকুল ইসলাম বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দা মিলন হোসেন আকাশ জানান, কিছুদিন পরপর কার্গো জাহাজে করে ডাব কেটে নিয়ে যাওয়া হয়। কে বা কাহারা ডাব কেটে নিচ্ছেন তা তিনি স্পষ্ট করে বলতে পারেন নি। ইতোমধ্যে বনের ভিতরে বড়-বড় গাছ পাচার হয়ে গেছে।

এব্যাপারে মঠবাড়িয়া উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. সেলিম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি ডাব বিক্রি, মাছ শিকারের বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে বলেন, মাঝর চর কখনোই ইজারা দেয়া হয়নি। একই কথা বললে বিভাগীয় (বাগেরহাট) বন কর্মকর্তা মো. সাজ্জাত হোসেন। তবে তিনি আরও বলেন, মাঝের চরটি ইজারা দেয়ার প্রস্তুতি চলছে।

এসএম

Link copied!