ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫
Amar Sangbad

জমি নিয়ে মারামারি, দু’জন নিহত

ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

জানুয়ারি ২৫, ২০২৩, ০২:৫৮ পিএম

জমি নিয়ে মারামারি, দু’জন নিহত

ঘোড়াঘাটে জমিজমা নিয়ে দু’পক্ষের মারামারিতে দুজন নিহত হয়েছ। আহত হয়েছেন আরো ৫ জন। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদশন করেছেন দিনাজপুরের পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহম্মেদ।

বুধবার (২৫ জানুয়ারী) সকালে খোদাদাদপুর গ্রামে এই মারামারি ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই মনোয়ার হোসেন মিম (২৪) নাম এক যুবক মারা যায়। রাকিব হোসেন (২৫) নামে অপর আরেকজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় মারা গেছে বলে নিশ্চিত করেছে তার পরিবার।

নিহত মিম উপজেলার ৪নং ঘোড়াঘাট ইউনিয়নের খোদাদাতপুর গ্রামের হায়দার আলীর ছেলে এবং রাকিব একই গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে।

গ্রেপ্তার আসামিরা হলো, উপজেলার চুনিয়াপাড়া গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে ওমর আলী (৫৫), তার স্ত্রী মোমেতা বেগম (৪৫) এবং তার ছেলে সামিরুল ইসলাম (২০)।

স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়, উপজেলার চুনিয়াপাড়া গ্রামে ১০ শতক জায়গার মালিকানা দীর্ঘদিন থেকে স্থানীয় ওমর আলীর সাথে হায়দার আলীর দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। তাদের এই দ্বন্দ্ব গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায় ওমর আলীরা মাঝে মাঝেই জায়গাটি দখল নিতে আসে।

বুধবার সকালে ওমর আলী ওই বিরোধপূর্ণ জমিতে পানি দিতে আসে। এসময় হায়দার আলীর ছেলেরা বাঁধা দিলে ওমর আলী সহ তার পরিবারের ৫-৬ জন সদস্য চাকু, ছুরি ও লাঠি নিয়ে অতর্কিত হামলা করে। এতে তাদের চাকুর আঘাতে ঘটনাস্থলেই একজন মারা যায়।

৪নং ঘোড়াঘাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান ভুট্টু বলেন, তাদের এই জায়গা নিয়ে অনেক দিন থেকেই দ্বন্দ্ব চলছিল। সামান্য কিছু জমি নিয়ে হত্যাকান্ড মেনে নেওয়ার মত নয়। অভিযুক্তদের
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

ঘোড়াঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, এই ঘটনায় সকালে ৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। একজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে রংপুরে রেফার্ড করা হয়েছিল। বর্তমানে ৪ জন আমাদের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।

ঘোড়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু হাসান কবির বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আমরা অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছি। এ ঘটনা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কেএস 

Link copied!