ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

স্কুলছাত্র হত্যার ২১ বছর পর রায় : ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

জানুয়ারি ৩১, ২০২৪, ০৪:০১ পিএম

স্কুলছাত্র হত্যার ২১ বছর পর রায় : ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড

জয়পুরহাটে স্কুলছাত্র হত্যার ২১ বছর পর ১১ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

বুধবার (৩১ জানুয়ারি) আলোচিত এ হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেন অতিরিক্ত দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক আব্বাস উদ্দিন।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাট শহরের দেওয়ানপাড়া মহল্লার মৃত ইউনুস আলী দেওয়ানের ছেলে বেদারুল ইসলাম ওরফে বেদীন, শান্তিনগর মহল্লার শাহজাহান মৃধার ছেলে সরোয়ার রওশন ওরফে সুমন, আরাফাত নগর মহল্লার মোসলেম উদ্দিনের ছেলে মশিউর রহমান এরশাদ ওরফে বাবু, দক্ষিণ দেওয়ানপাড়া মহল্লার মোহাম্মদ আলীর ছেলে মনোয়ার হোসেন ওরফে মনছুর, তেঘরবিশা মহল্লার মৃত কাবেজ উদ্দিনের ছেলে নজরুল ইসলাম, দেওয়ান পাড়া মহল্লার আজিজ মাস্টারের ছেলে রানা, দেবীপুর কাজীপাড়া মহল্লার মৃত মকবুল হোসেনের ছেলে শাহী, দক্ষিণ দেওয়ানপাড়া মহল্লার ওয়ারেছ আলীর ছেলে টুটুল, দেবীপুর মণ্ডলপাড়ার রফিকুল ইসলামের ছেলে সুজন, দেবীপুর কাজীপাড়ার নূর হোসেনের ছেলে রহিম ও নওগাঁর ধামইরহাট ধুরইল গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে ডাবলু।

এদের মধ্যে সরোয়ার রওশন, মশিউর রহমান এরশাদ, মনোয়ার হোসেন, রানা ও শাহী আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০২ সালের ২৮ জুন বিকেলে জয়পুরহাট শহরের প্রামাণিকপাড়ার ফজলুর রহমানের ছেলে স্কুলছাত্র মোয়াজ্জেম হোসেন বাড়ি থেকে বের হয়। সেদিন আসামিরা মোয়াজ্জেমকে চিত্রা সিনেমা হল এলাকা থেকে তুলে নিয়ে যান। এরপর ভিটি এলাকার একটি কবরস্থানের পাশে আসামিরা মোয়াজ্জেমকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে আঘাত করে গুরুতর আহত করেন। পরে জামালগঞ্জ রোডের একটি আম গাছের নিচে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে চলে যান। রাতে হাসপাতালে মোয়াজ্জেম মারা যায়। পরে নিহতের বাবা বাদী হয়ে থানায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

মামলা তদন্তের দায়িত্ব পান থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব আলম। তদন্তে তিনি হত্যাকাণ্ডে ১৪ জন জড়িত থাকার বিষয়ে সত্যতা খুঁজে পান। পরে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেন। ১৪ জনের মধ্যে তিনজন আগেই মারা যান। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে আদালত রায় ঘোষণা করেন।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) উদয় সিংহ বলেন, দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত আলোচিত হত্যা মামলার রায় দেন। রায়ে ১১ জনের মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী নন্দকিশোর আগরওয়ালা বলেন, রায়ে আমরা ক্ষুব্ধ হয়েছি। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।

আরএস

Link copied!