ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

‘আ.লীগ ডিজিটাল আইন করে সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা হরণ করেছিল’

নাটোর প্রতিনিধি:

নাটোর প্রতিনিধি:

সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৪, ১১:৫৯ এএম

‘আ.লীগ ডিজিটাল আইন করে সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা হরণ করেছিল’

বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক উপমন্ত্রী অ্যাড. এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বলেন, আওয়ামী লীগ ডিজিটাল আইনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা হরণ করেছিল। সত্য লিখলেই সাংবাদিকদের গুম, খুন করে সাংবাদিকদের মনে ত্রাসের সঞ্চার করেছিল। সাগর রুনী হত্যাকাণ্ড আর সাংবাদিক কাজলকে গুমের ঘটনা এটাই প্রমাণ করে।

তিনি বলেন, সত্য বলা ও লেখার কারণে অনেক সাংবাদিককে প্রাণ নাশের হুমকিও দেয়া হয়। কিন্তু আমি আমার রাজনৈতিক জীবনে সাংবাদিকদের লেখা বা কথা বলার উপরে কোনোরূপ হস্তক্ষেপ করি নাই। আমাকে বাংলা ভাই, জঙ্গি খেতাব দিয়ে সাংবাদিকেরা সংবাদপত্রে নিউজ করেছে। আমি কাউকেই হুমকি ধামকি দেই নাই। কারণ আমি সাংবাদিক প্রিয় মানুষ। তাদের লেখার স্বাধীনতাকে আমি শ্রদ্ধা করি।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে শহরের কানাইখালী এলাকায় একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে কর্মরত নাটোরের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

অ্যাড. রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু আরোও বলেন, আওয়ামী লীগের সময়ে যে ডিজিটাল আইন দিয়ে সাংবাদিকদের সত্য লেখা বন্ধ হয়েছিল আমরা এ ডিজিটাল আইন অতি দ্রুত পরিবর্তন করার দাবি জানাই।

বিএনপির এ নেতা বলেন, নাটোরকে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন ছিল। নাটোরের রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন করে একটি আধুনিক নাটোর গড়ার ইচ্ছা ছিল। নাটোর স্টোডিয়ামকে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম করতে চেয়েছিলাম কিন্তু সেই সুযোগ হয়নি। নাটোরের ওপর দিয়ে গ্যাস লাইন গিয়েছে কিন্তু নাটোরের মানুষ গ্যাস পায়নি। আমার সময় যদি নাটোরের মানুষ গ্যাস না পেত, তাহলে আমি রাজনীতি ছেড়ে দিতাম। নাটোর হয়ে অন্য জেলায় গ্যাস যায় কিন্তু আমার নাটোর পায় না।

দুলু আরও বলেন, বিএনপির নাম দিয়ে যদি কেউ চাঁদাবাজি, ছিনতাই, লুট করে আমাকে বলবেন। আমি যদি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারি, তাহলে হাতে চুরি পরে রাজনীতি ছেড়ে দেবো। এ বিষয়ে কোনো আপোষ চলবে না। অন্যায়কারীর বিচার হবেই।

মতবিনিময় সভায় নাটোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. শহিদুল ইসলাম বাচ্চুর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্যে রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রহিম নেওয়াজ, যুগ্ম আহ্বায়ক ফরহাদ আলী দেওয়ান শাহীন।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন— নাটোর সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আলম আবুল ব্যাপারি, যুব দলের সাবেক সভাপতি আফতাব, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মো. কামরুল ইসলামসহ অনেকে।

বিআরইউ

Link copied!