ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

সাভারের ফুটপাতে শীতের কাপড় বিক্রির হিড়িক

সাভার প্রতিনিধি:

সাভার প্রতিনিধি:

ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪, ১১:৫৫ এএম

সাভারের ফুটপাতে শীতের কাপড় বিক্রির হিড়িক

শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় সাভার ও  আশুলিয়ায় ফুটপাতে জমে উঠেছে শীতে গরম কাপড় বিক্রি।

শপিংমলের থেকে দামে কম হওয়ায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ ভীড় করছেন ফুটপাতে।  আর ফুটপাতের দোকানগুলো দরিদ্র মানুষের জন্য বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করেছে।

সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে দেখা যায় হেমায়েতপুর, উলাইল,সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড,  ডিইপিজেড, বলিভদ্র বাজার, শ্রীপুর, জিরানী বাজার, পল্লীবিদ্যুৎ এবং বাইপাইল-আবদুল্লাহপুর সড়কের জামগড়া সহ বিভিন্ন মহাসড়কের পাশের ফুটপাতে জমে উঠেছে শীতবস্ত্র বাজার। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ফুটপাতের দোকানগুলোতে নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশি উচ্চবিত্তরাও এসব দোকানে ভিড় জমাচ্ছেন। বিশেষ করে মৌসুমভিত্তিক দোকানগুলোতে শীতবস্ত্র বিক্রি চলছে পুরোদমে। শীত কম থাকায় ব্যবসা কম হচ্ছে। শীত পড়লে সামনে আরো ভালো ব্যবসা হবে এরকম প্রত্যাশা দোকানিদের।

ফুটপাতের এসব দোকানগুলোতে একটি স্যোয়েটারের দাম ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা, বাচ্চাদের কাপড় ৫০ থেকে শুরু করে ২০০ টাকা পর্যন্ত, বাচ্চাদের ফুলাহাত গেঞ্জি বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। আবার ছেলেদের হুডিও পাওয়া যাচ্ছে ২৫০ টাকা থেকে ৪০০ টাকার মধ্যে।  সাধ্যের মধ্যে থেকেই পছন্দের শীতের পোশাকটি বেছে নিচ্ছেন অনেকে।

ডিইপিজেড এলাকার ফুটপাতে শীতের কাপড় এর একজন বিক্রেতা  জানান, শীত এখনো সেরকম পড়ছে না। তবে দুই/তিন্দিন আগে বেশ শীত পড়েছিল, তখন বিক্রিও ছিল বেশি। এখন একটু কম। তিনি ছোট-বড় সকলের শীতের পোশাক বিক্রি করছেন। বিশেষ করে সোয়েটার, চাদর, ফুলহাতা গেঞ্জি, বাচ্চাদের শীতের পোশাকসহ নানা ধরনের পোশাক। তবে বড়দের তুলনায় বাচ্চাদের পোশাক তুলনামূলকভাবে বেশি বিক্রি হচ্ছে। দুই/একদিন পরে বিক্রি আরো বাড়বে বলেও জানান তিনি।

শ্রীপুর ফুটপাতের খোলা আকাশের নিচে মেঝেতে জামা কাপড় রেখে বিক্রি করছেন আব্দুর রহমান। তিনি জানান, এবার শীতের মৌসুম আসতেই মানুষজন কাপড় কিনছেন। শিল্পাঞ্চল এলাকা হওয়াতে মাসের ০৭-১২ তারিখের এর মধ্যে বেচা-বিক্রি বেশি হয়। কারণ এই সময়টাতেই পোশাক শ্রমিকরা বেতন পেয়ে থাকেন। পোশাক শ্রমিকরাই তাদের অধিকাংশ ক্রেতা। এছাড়াও এখানে দাম কম হওয়ায় প্রায় সব রকমের মানুষজন এখান থেকে শীতের পোশাক কিনে থাকেন।

জিরানী বাজার এলাকা থেকে মেয়ের জন্য শীতের পোশাক কিনতে এসেছেন জাহানারা বেগম নামের এক নারী শ্রমিক। 

তিনি বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে শীত শুরু হয়েছে। বাচ্চাদের এখনো শীতের জামা কিনে দেয়নি। লোকমুখে শুনে শ্রীপুরে ফুটপাতে এসেছি। এখানে নাকি কম দামে শীতের পোশাক পাওয়া যায়। মেয়ের জন্য একটা কিনেও ফেলেছি। তবে শপিংমলগুলোতে কাপড়ের দাম অনেকটা বেশি, তাই বাধ্য হয়ে ফুটপাত থেকেই কিনছি বলেও তিনি যোগ করেন।

শীতের পোশাক কিনতে এসেছেন শাহাদাত হোসেন নামের একজন। তিনি জানান, শপিংমলগুলোতে কাপড়ের দাম বেশি হওয়ায় তিনি ফুটপাতে এসেছেন নিজের জন্য একটা সোয়েটার কিনতে। এখানে কম দামে শীতের কাপড়  পাওয়া যায়। একটা কিনেছি।

বিআরইউ

Link copied!