ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫
Amar Sangbad

যুবলীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর ফারসু গ্রেপ্তার

ঝালকাঠি প্রতিনিধি

ঝালকাঠি প্রতিনিধি

জুন ২২, ২০২৫, ০৯:১৭ পিএম

যুবলীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর ফারসু গ্রেপ্তার

ঝালকাঠিতে যুবলীগ নেতা ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর শাহ আলম খান ফারসুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে শহরের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঝালকাঠি থানা পুলিশ। তিনি ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

ঝালকাঠি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপির গণতন্ত্র হত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলে হামলা ও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় শাহ আলম খান ফারসুকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তিনি ওই মামলার ২৬ নম্বর আসামি।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে ঝালকাঠি জেলা বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা একটি মিছিল নিয়ে আইনজীবী সমিতি অতিক্রম করার সময় অভিযুক্তরা দেশীয় অস্ত্র, লোহার রড, হকস্টিক, জিআই পাইপ, রামদা, চাপাতি ও ককটেল বোমা নিয়ে মিছিলে হামলা চালায়। এতে জনমনে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।

জেলা মহিলা দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুক্তা বেগম মামলার বাদী হিসেবে অভিযোগ করেন, তিনি সে সময় তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। হামলা থেকে পালানোর চেষ্টা করলে অভিযুক্তরা তাকে মারধর করে, চুল ধরে টেনে ফেলে দেয় এবং পেটে কিল-ঘুষি ও লাথি মারে। এতে তিনি রক্তাক্ত হয়ে পড়ে যান এবং গর্ভের সন্তান নষ্ট হয়ে যায়। পরে কিছু সাক্ষীর সহায়তায় তাকে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অভিযোগে আরও বলা হয়, সেখানে চিকিৎসা চলাকালীন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের একটি দল হাসপাতালে গিয়ে তাকে জোরপূর্বক জরুরি বিভাগ থেকে বের করে দেয়। পরে তিনি আত্মীয়স্বজনের সহায়তায় গোপনে চিকিৎসা নেন এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষায় গর্ভপাতের বিষয়টি নিশ্চিত হন।

মুক্তা বেগম বলেন, তৎকালীন রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে তিনি তখন মামলা করতে পারেননি। বর্তমানে দেশে অনুকূল পরিবেশ থাকায় সাক্ষীদের সহায়তায় অভিযুক্তদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করে থানায় অভিযোগ করেন, যার ভিত্তিতে এজাহার দায়ের করা হয়।

মামলা দায়েরের পর থেকে শাহ আলম খান ফারসু পলাতক ছিলেন। রোববার তাকে গ্রেপ্তারের পর থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।

ইএইচ

Link copied!