ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
বার কাউন্সিলের সভা

বিএনপি-আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল

মো. মাসুম বিল্লাহ

জানুয়ারি ২৮, ২০২৩, ০৭:৩১ পিএম

বিএনপি-আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল

দেশের আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের বর্ধিত সভায় দুই দফায় বিএনপি ও আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে শুরু হওয়া সভার প্রথমভাগে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের বক্তব্যের সুযোগ না দেওয়ায় হট্টগোলের সূত্রপাত হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সারাদেশের আইনজীবী সমিতির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের উপস্থিতিতে শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বার কাউন্সিলের বর্ধিত সভা শুরু হয়। আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত বার কাউন্সিলের সদস্যরা একে একে বক্তব্য রাখেন।

পরে দুপুর ১টার দিকে মঞ্চে বসে থাকা বিএনপি থেকে নির্বাচিত অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ও অ্যাডভোকেট এ কে এম বদরুল আনোয়ার দাঁড়িয়ে যান। বক্তব্যের সুযোগ না দেয়ায় তারা প্রতিবাদ জানান।

ব্যারিস্টার খোকন ও ব্যারিস্টার কাজল উচ্চস্বরে বলেন, আমাদের চারজনকে কেন বক্তব্যর সুযোগ দেওয়া হলো না। এভাবে সভা চলতে পারে না।

ব্যারিস্টার খোকন বলেন, ‌‘আমি সুপ্রিম কোর্ট বারের ৭ বার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। বার কাউন্সিলে প্রায়ই সর্বোচ্চ ভোটে সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। কেন আমাদের বক্তব্যের সুযোগ দেওয়া হবে না।’

ব্যারিস্টার কাজল বলেন, ‘আমি সুপ্রিম কোর্ট বারের তিনবারের সম্পাদক। বার কাউন্সিলের বিপুল ভোটে সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। কেন আমাদের বক্তব্য দিতে দেওয়া হলো না। অথচ আওয়ামী লীগের ৯ জন বক্তব্য দিলেন।’

এ সময় বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ রেজাউর রহমান সভার বিরতি ঘোষণা করেন।

বিরতি শেষে দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে সভা আবারও শুরু হয়। শুরুতে বক্তব্যে দেয়ার জন্য বিএনপি থেকে নির্বাচিত সদস্য ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সভাপতি জয়নুল আবেদীনের নাম ঘোষণা করা হয়। তার বক্তব্য শেষে ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেন, ‘আমি সুপ্রিম কোর্টের বারের তিনবার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছি। দুইবার দায়িত্ব পালন করেছি। চলতি সেশনেও নির্বাচিত হয়েছি। কিন্তু নির্বাচনের ৪৫ দিন পর জোর করে অন্যজনের নাম সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখনো আমি সম্পাদক।’  

টিএইচ

Link copied!