ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

শহীদ মিনারে মারধরের শিকার শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের জিডি

মো. মাসুম বিল্লাহ

আগস্ট ১০, ২০২২, ০১:৪১ পিএম

শহীদ মিনারে মারধরের শিকার শিক্ষানবিশ চিকিৎসকের জিডি

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় মারধরের শিকার ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের শিক্ষানবিশ চিকিৎসক এ কে এম সাজ্জাদ হোসেন রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
মঙ্গলবার রাতে শাহবাগ থানায় জিডি করেন তিনি। বুধবার (১০ আগস্ট) সকালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।

এ বিষয়ে সাজ্জাদ জানান, পরিচালক আমাকে আশ্বস্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, তার পক্ষ থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ঘটনাটি তদন্তের আহ্বান জানাবেন। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছেও এ বিষয়ে তিনি লিখিত অভিযোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন।

জিডির বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মওদুত হাওলাদার বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন ইন্টার্ন চিকিৎসক মারধরের অভিযোগে জিডি করেছেন। আসামিদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।

শহীদ মিনার এলাকায় ঢাকা মেডিকেলের সাবেক শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ

গত সোমবার রাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার এলাকায় মারধরের শিকার হন বলে অভিযোগ সাজ্জাদের। তার ভাষ্য, তাকে মারধরকারী ব্যক্তিরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) লোগোসংবলিত টি-শার্ট পরা ছিলেন। তারা নিজেদের ঢাবির শিক্ষার্থী বলে পরিচয় দিয়েছেন। চিনতে না পারায় মারধরকারীদের কারও নাম জিডিতে উল্লেখ করেননি সাজ্জাদ।
ভুক্তভোগী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘কলেজ লাইব্রেরিতে পড়াশোনা শেষে রাত সাড়ে নয়টার দিকে আমি শহীদ মিনারের দিকে যাই। সেখানে আমি একা একা বসে বাদাম খাচ্ছিলাম। 
তখন দেখি, দুই-তিন জন করে একেকটা দলে ভাগ হয়ে বেশ কয়েকজন ছেলে শহীদ মিনারে আগতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে, অনেককে সেখান থেকে উঠিয়ে দিচ্ছে। তারা কেন এটা করছিলো আমার জানা নেই। 

এক পর্যায়ে তিনজন এসে আমাকে জিজ্ঞাসা করে, আমি সেখানে কী করছি। আমি বললাম, ‍‍`আমি বসে আছি।‍‍` তখন তারা আমার পরিচয় জানতে চায়। আমি আমার পরিচয় দেওয়ার পরও তারা আমার পরিচয়পত্র দেখতে চায়।

আমার কাছে পরিচয়পত্র নেই জানালে তারা আমাকে বলে, ‍‍`পরিচয়পত্র নেই কেন? আমাদের কাছে তো পরিচয়পত্র আছে।‍‍`  তখন আমি বললাম, ‍‍`সবাই কী সবসময় পরিচয়পত্র নিয়ে ঘোরে?‍‍` এই কথা বলার পর সঙ্গে সঙ্গে আমাকে একজন থাপ্পড় মেরে বসে। এরপর আরও দুই তিন জন এসে আমাকে চড়-থাপ্পর মারা শুরু করে।’

মারধরকারীদের কেউ কেউ নেশাগ্রস্ত ছিল বলে উল্লেখ করে সাজ্জাদ বলেন, ‘আমাকে মারার সময় অনেকে শরীরের ভারসাম্য রাখতে পারছিল না, পড়ে যাচ্ছিল। তাদের লক্ষণ দেখেই বোঝা যাচ্ছিল যে, তারা নেশাগ্রস্ত। তাদের আচার-আচরণ স্বাভাবিক ছিল না।’


আমারসংবাদ/টিএইচ

Link copied!