ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

মো. মাসুম বিল্লাহ

আগস্ট ১৭, ২০২২, ১২:৪৭ পিএম

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট রোববার (১৪ আগস্ট) চার দিনের সফরে ঢাকায় আছেন। বাংলাদেশ সফরের শেষদিনে বুধবার (১৭ আগস্ট) সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি।

মিশেল ব্যাচলেট রোববার ঢাকায় পৌঁছে সোমবার (১৫ আগস্ট) বিকেলে তিনি বিশেষ ফ্লাইটে কক্সবাজার যান। মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ে মতবিনিময়ের পর ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেন তিনি।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, চিলির সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎতের আগে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনির সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ ছাড়া তিনি নাগরিক সমাজ, বিদেশি কূটনীতিক এবং মানবাধিকার সুরক্ষার সঙ্গে যুক্ত সরকার ও বেসরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পরিস্থিতি দেখতে কক্সবাজারও গিয়েছিলেন তিনি। 

মিশেল ব্যাচলেটের এই সফরকে ঘিরে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলো বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে তাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো সামনে নিয়ে এসেছে।

এই সফর চলাকালে নিউইয়র্কভিত্তিক হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) বলেছে, বাংলাদেশ সফরের সময় জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নাগরিক সমাজের কাজের সংকুচিত হওয়ার বিষয়ে নিন্দা জানানো উচিত। 
গত বুধবার নয়টি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনের পক্ষে দেওয়া যৌথ ওই বিবৃতিতে এইচআরডব্লিউ বলেছে, নাগরিক সমাজের ওপর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চলমান অভিযানের ফলে বাংলাদেশের ২০২৩ সালের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হওয়ার পথে চরম ঝুঁকি তৈরি করছে। 

এ ছাড়া বাংলাদেশের সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনকে নাগরিক অধিকার কর্মী, গণমাধ্যম ও সরকারের সমালোচকদের কণ্ঠরোধের জন্য ব্যবহার করছে।

 

আমারসংবাদ/টিএইচ

Link copied!