ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

মির্জাপুরে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

টাঙ্গাইল ও মির্জাপুর প্রতিনিধি

টাঙ্গাইল ও মির্জাপুর প্রতিনিধি

জুলাই ৪, ২০২২, ০৬:২৯ পিএম

মির্জাপুরে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার দেওভোগ দক্ষিণপাড়া এলাকার ক্লু-লেস হযরত আলী হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) টাঙ্গাইল। হত্যাকাণ্ডে জড়িত হযরত আলীর নাতি আসিফকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

সোমবার (৪ জুলাই) দুপুরে এক প্রেসবিফিংয়ের মাধ্যমে এ তথ্য প্রকাশ করেছে পিবিআই। পিবিআই জানিয়েছেন, জায়গা জমির ভাগ-বাটোয়ার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বাবা-ছেলের মধ্যে বিরোধ চলছিল। আর এ কারণেই এই হত্যাকাণ্ড। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ডিসিস্টের বড় ছেলে আসামি জাহাঙ্গীর মোল্লা কারাগারে রয়েছে।

২০২১ সালের (২২ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় হযরত আলী ও তার বড় ছেলে জাহাঙ্গীর এবং নাতি আসিফ কুমুল্লির বিলে নিজেদের জায়গায় পানি সেচে মাছ ধরতে যায়। সেখান থেকেই নিখোঁজ হয় হযরত আলী। পরে ২০২১ সালের (৩ মার্চ) সকালে বাদীর চাচাতো ভাই মোস্তফা ঘটনাস্থলের পাশে ইরি ক্ষেতে সার দিতে গিয়ে দূর্গন্ধ পায়। পরে সে তার ক্ষেতের পাশে পুকুরে কচুরী পানার মধ্যে একটি লাশ দেখতে পায়।

এ সময় তার ডাক চিৎকারে আশেপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। পরে বাদী সুজন মোল্লা তার পিতার লাশ সনাক্ত করে। এ বিষয়ে মির্জাপুর থানায় অজ্ঞাতনামা একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। পরে মামলাটি পিবিআই তদন্তভার গ্রহণ করে।

পিবিআই এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সিরাজ আমিনের দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তি এবং বিভিন্ন উৎস থেকে তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ পরিদর্শক খন্দকার আশরাফুল কবির ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ফরহাদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি চৌকশ দল অভিযান পরিচালনা করে টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার লাউহাটি এলাকা থেকে আসিফ (১৮) কে গ্রেপ্তার করা হয়।
 
গ্রেপ্তার হওয়া আসিফ জানায়, ডিসিস্ট হযরত আলী, সে ও তার মামা জাহাঙ্গীর মোল্লা ঘটনার রাতে মাছ ধরতে যায়। পরে জাহাঙ্গীর পিছন থেকে তার বাবা ডিসিস্ট হযরত আলীকে লাঠি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে। এ সময় আসিফকে তার মামা জাহাঙ্গীর হত্যার বিষয়ে কাউকে কিছু বলতে নিষেধ করে এবং লাশ গুম করার জন্য সহযোগিতা করতে বলে।

এছাড়াও লাশ গুম করতে যদি সহযোগীতা না করে তাহলে তাকেও হত্যা করে লাশ গুম করার হুমকি দেয় জাহাঙ্গীর। পরে অফিস ও তার মামা হযরত আলীর লাশ পুকুরের এক পাশে কচুরি পানা দিয়ে ঢেকে রাখে এবং ডিসিস্টের রক্ত পানি ও কাঁদা দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখে। পরে তারা বাড়ি চলে যায়।

কেএস 

Link copied!