ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কঁচা নদীতে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর উদ্বোধন ৪ সেপ্টেম্বর

পিরোজপুর প্রতিনিধি

পিরোজপুর প্রতিনিধি

আগস্ট ২৫, ২০২২, ০৪:৪০ পিএম

কঁচা নদীতে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর উদ্বোধন ৪ সেপ্টেম্বর

পিরোজপুরের কঁচা নদীর উপর নির্মিত অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু আগামী ৪ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন করা হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু নির্মাণ প্রকল্প ব্যবস্থাপক মাসুদ মাহমুদ সুমন।

মাসুদ মাহমুদ সুমন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী (০৪ সেপ্টেম্বর) সেতু উদ্বোধন করার সম্মতি দিয়েছেন। ২০১৮ সালের ২০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কঁচা নদীর ওপর বরিশাল-পিরোজপুর-খুলনা সড়কের বেকুটিয়া পয়েন্টে সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে সেতুর আনুষ্ঠানিক কাজ শুরু হয়। করোনা মহামারীর মধ্যেও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এই সেতু নির্মাণ কাজ শেষ করে চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘চায়না রেলওয়ে ১৭ তম ব্যুরো গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেড’। সেতুটি নির্মাণ শেষে গত ৭ আগস্ট ২০২২ তারিখে চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই’র উপস্থিতিতে ঢাকায় চীনা দূতাবাসের ইকনোমি মিনিস্টার বাংলাদেশর সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটি হস্থান্তর দলিলে স্বাক্ষর করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সম্মতিক্রমে আগামী ৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় সেতুটি উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারণ করে।

তিনি আরও জানান, এ সেতু নির্মাণে খরচ হয়েছে ৮৯৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৬৫৪ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে চীন সরকার। বাকি ২৪৪ কোটি টাকা নিজস্ব অর্থায়নে। প্রায় এক কিলোমিটার মূল সেতুর উভয় প্রান্তে ৪৯৫ মিটার ভায়াডাক্টসহ সেতুটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১৫শ মিটার। ৯টি স্প্যান ও ৮টি পিয়ার বিশিষ্ট ১৩.৪০ মিটার প্রস্থের এই সেতু পিরোজপুর ও বরিশাল প্রান্তে ১ হাজার ৪৬৭ মিটার সংযোগ সড়কসহ পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন রাখতে আরও ২টি ছোট সেতু ও বক্স কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে।

পিরোজপুর পৌর মেয়র মো. হাবিবুর রহমান মালেক বলেন, এই সেতু উদ্বোধন হওয়ার পর এ অঞ্চলের মানুষের জীবনমান ও ব্যবসায়ীদের অনেক উন্নতি হবে। এ ছাড়া মংলা সমুদ্র বন্দর থেকে পায়রা সমুদ্র বন্দর পর্যন্ত সড়ক পথে আর কোনো বাধা থাকবে না।

আমারসংবাদ/এসএম

Link copied!