ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

টেকনাফে একটি পোয়া মাছের দাম হাঁকা হচ্ছে ৫ লাখ টাকা

টেকনাফ প্রতিনিধি

টেকনাফ প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২২, ০৮:৫১ পিএম

টেকনাফে একটি পোয়া মাছের দাম হাঁকা হচ্ছে ৫ লাখ টাকা

টেকনাফ শাহপরীরদ্বীপের জেলেদের জালে ধরা পড়েছে একটি পোয়া মাছ। দাম হাঁকানো হয়েছে ৫ লাখ টাকা।

বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে সেন্টমার্টিনের উত্তর-দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে ইশতিয়াক আহমদ নামের ফিশিং ট্রলারে মাছটি ধরা পড়ে।

ফিশিং ট্রলারের মাঝি আমিন উল্লাহ জানান, বুধবার সকালে দিকে ট্রলারটি মিস্ত্রিপাড়া ঘাটে এসে পৌঁছলে স্থানীয়রা পোয়া মাছটি দেখতে ভিড় জমায়। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় স্থানীয়রা মাছটিকে ‘লাল পোয়া’ বলে থাকে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, পোয়া মাছের আকর্ষণ হলো পেটের ভেতর থাকা পটকা বা বায়ুথলি। এ বায়ুথলি দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি করা হয়। এ কারণেই মাছটির দাম সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা হাঁকানো হয়েছে বলে জানান।

জেলেদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের বাজার পাড়ার বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলামের মালিকানাধীন ইশতিয়াক আহমদ নামে একটি ফিশিং বোট নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে যান। বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন উত্তর-দক্ষিণে এলাকায় মঙ্গলবার রাতে জাল পাতেন। রাতে পোয়া মাছটি ধরা পড়ে, এটির ওজন ৩৪ কেজি।

ট্রলারের মালিক মোহাম্মদ ইসমাঈল জানান, মঙ্গলবার সকালের দিকে মাঝি-মাল্লাসহ ট্রলারটি বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশে রওনা হয়। রাতে সেন্টমার্টিনের দ্বীপের দক্ষিণে সাগরে জাল ফেলেন জেলেরা। এর মধ্যে বুধবার রাত তিনটার দিকে জেলেরা জাল টেনে দেখেন অন্যান্য মাছসহ বড় একটি ‘পোয়া মাছ’ আটকা পড়েছে। “মাছটি ট্রলারে তোলার পর আমাকে জানালে দ্রুত ঘাটে চলে আসতে বলি। এই দামি মাছ পেয়ে জেলেরাসহ আমি খুব খুশি।”

আরও জানান, পোয়া মাছটি ছাড়াও  আরও অন্যান্য মাছ ধরা পড়েছে। একসঙ্গে সবগুলো মাছের দাম হাঁকানো হয়েছিল সাড়ে ছয় লাখ টাকা। এ পর্যন্ত  লাখ টাকা পর্যন্ত উঠেছে। কিন্তু ভালো দামে বিক্রয়ের আশায় মাছটি ফ্রিজিং করে কক্সবাজার শহরে পাঠানো হয়েছে।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে টেকনাফ উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন জানান সরকারি ভাবে ৬৫ দিন মাছ শিকার বন্ধ রাখার কারণে আজ সাগরে জেলেরা বড় বড় মাছ পাচ্ছে এবং অতি বৃষ্টির কারণে বঙ্গোপসাগরে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বড় বড় মাছ সাগরে ভেসে উঠছে বলে মনে করছি।

কেএস 
 

Link copied!