ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

মিঠাপুকুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের

মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি

মিঠাপুকুর (রংপুর) প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২, ০৩:০১ পিএম

মিঠাপুকুরে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের

রংপুরের মিঠাপুকুরে তৃতীয় শ্রেণির এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠছে ৫২ বছরের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় শুক্রবার দিবাগত রাত ২৩ সেপ্টেম্বর মিঠাপুকুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন ঐ শিশুর বাবা।

শনিবার (২৪) সেপ্টেম্বর শিশুটিকে মেডিকেল রিপোর্টের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত রং-মিস্ত্রি শাহআলম বর্তমানে পলাতক রয়েছেন।

মামলার বাদী ও এলাকাবাসী জানান, গত- ২২ সেপ্টেম্বর রোজ বৃহস্পতিবার আনুমানিক সন্ধ্যা ৭ ঘটিকার সময় উপজেলার ০৭ নং লতিবপুর ইউনিয়নের লতিবপুর দক্ষিণ পাড়ার মোঃ আলেফ উদ্দিনের পুত্র অভিযুক্ত শাহআলম (৫২) তারই প্রতিবেশী রাসেল মিয়ার তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া (৮) বছরের শিশুকে কৌশলে পার্শ্ববর্তী মিলন মন্ডলের ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে মুখ চেপে ধর্ষণ করেন।

ঐ শিশুটিকে শাহআলম নাস্তার লোভ দেখিয়ে ফুসলিয়ে মিলন মন্ডলের বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার সময় অন্য দুই শিশু বিষয়টি বুঝতে পেরে তারা কিছুক্ষণ পর খোঁজখুঁজি করে দেখতে পান শাহআলম শিশুটির জামা কাপড় খুলে তার কোলে জড়িয়ে রেখেছেন। পরে শিশুটিকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে শাহআলম তার বাড়িতে পাঠিয়ে দিলে বাচ্চাটি বাড়িতে ফিরে তার চাচী রাবেয়া বেগমকে সব খুলে বলেন। কিছুক্ষণ পর অন্য শিশু দুটিও ঐ শিশুটির মা এবং তার চাচী রাবেয়া বেগমকে বিষয়টি জানান।

২৩ সেপ্টেম্বর শিশুটির বাবা এলাকাবাসীসহ সকলকে বিষয়টি জানিয়ে শাহাআলমের বিচার দবি করলে শাহাআলম বিষয়টি অস্বীকার করায় তিনি মিঠাপুকুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এবং মিঠাপুকুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে শিশুটিসহ তার পরিবারকে থানায় ডাকেন। পরে শিশুটির বক্তব্য রেকর্ড করে শুক্রবার দিবাগত রাতেই একটি ধর্ষন মামলা দায়ের করেন।

এ বিষয় মিঠাপুকুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান বলেন, এ ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন। ভিকটিমকে মেডিকেল রিপোর্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। আসামি গ্রেপ্তারের জোর প্রচেষ্টা চলছে। অভিযুক্তের বাড়িতে গিয়ে কারো দেখা না পাওয়ায় তাদের কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

কেএস 

Link copied!