ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ফুলপুরে এনজিওর নামে প্রতারণার অভিযোগ

ফুলপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ফুলপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ২৫, ২০২২, ০৬:৪৭ পিএম

ফুলপুরে এনজিওর নামে প্রতারণার অভিযোগ

ময়মনসিংহের ফুলপুরে গ্রামীণ সেবা এনজিও নামের প্রতারক চক্র লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় জনতা তিনজনকে আটক করে রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) পুলিশে দিয়েছেন।

জানা যায়, মানিকগঞ্জ জেলা সদরের প্রধান কার্যালয় ঠিকানার গ্রামীণ সেবা নামের একটি এনজিও ফুলপুর পৌরসভার কোর্ড বিল্ডিং এলাকায় শাখা কার্যালয় প্রতিষ্ঠা করে। সংস্থাটি ৫ হাজার টাকা করে জামানত নিয়ে ১৮ হাজার টাকা বেতন দেয়ার কথা বলে স্থানীয়ভাবে কিছু কর্মী নিয়োগ দেন। পরে তাদের নিয়ে উপজেলার গ্রাম পর্যায়ের লোকজনদের ঋণ দেয়ার কথা বলে সদস্য ও জামানত সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু করে। এতে ৩২০ টাকা সদস্য ভর্তি ফিসহ এক লাখ টাকা ঋণের বিপরীতে ১০ হাজার টাকা হারে জামানত সংগ্রহ করা হয়। এভাবে তারা এলাকা থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। এতে ফতেপুর গ্রামের লোকজন তাদের তিন কর্মীকে আটক করে পুলিশে দেন। এ খবর পেয়ে অসংখ্য প্রতারিত গ্রাহক তাদের পাওনা টাকা ফিরিয়ে নিতে থানায় এসে ভিড় জমান।

আটককৃতরা হলেন, ফুলপুর শাখা প্রধান মানিকগঞ্জ জেলার হরিরামপুর উপজেলার ছটকি গ্রামের অখিল চন্দ্র (৪৮), ফুলপুর উপজেলার ছোটশুনই গ্রামের আলম মিয়ার স্ত্রী মেহেনাজ পারভীন (৩৫) ও দেওখালী গ্রামের আব্দুল হাইয়ের মেয়ে এইচএসসি শিক্ষার্থী পলি আক্তার (১৮)।

উপজেলার মোকামিয়া গ্রামের প্রতারিত গৃহবধূ নাজমা বেগম জানান, দুই লাখ টাকা ঋণ দেয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ২০ হাজার ৩২০ টাকা জামানত নিয়েছে।

একই গ্রামের হামিদা বেগম জানান, এক লাখ টাকা ঋণ দেয়ার কথা বলে তার কাছ থেকে ১০ হাজার ৩২০ টাকা নিয়েছে।

আটক মেহেনাজ পারভীন ও পলি আক্তার জানান, সংস্থাটি তাদের মাসিক ১৮ হাজার টাকা বেতন দেয়ার কথা বলে ৫ হাজার টাকা করে জামানত নিয়েছে। তারা এখনও পর্যন্ত কোন বেতন পায়নি।

ফুলপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সংস্থাটি গ্রাহক ও স্থানীয় কর্মীদের সাথে প্রতারণা করেছে বলে মনে হচ্ছে। বিষয়টির তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

কেএস

Link copied!