ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ফরিদপুরে হঠাৎ বেড়েছে চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব, মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুর প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২২, ০১:০২ পিএম

ফরিদপুরে হঠাৎ বেড়েছে চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব, মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

ফরিদপুরে চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাবের কারণে একটি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মাদ্রাসাটির শিক্ষার্থীদের মাঝে রোগটির প্রভাব বেশি হওয়ায় শহরের আদমপুর মাদ্রাসা ও এতিমখানাটি বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।

বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) থেকে মাদ্রাসাটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ফরিদপুরের সিভিল সার্জন ডাঃ সিদ্দিকুর রহমান এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ফরিদপুরে হঠাৎ চোখ ওঠা রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। এ রোগে কেউ আক্রান্ত হলে আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারন নেই।আক্রান্ত রোগীদের নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, এটি ব্যাকটেরিয়া অথবা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে হয়ে থাকে। এটি ছোয়াচে হওয়ায় সংক্রমণের হার বাড়ছে।

স্থানীয় ও মাদ্রাসা সুত্রে জানাযায়, শহরের আদমপুর মাদ্রাসা ও এতিমখানায় হঠাৎ করে একই সঙ্গে প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত হয়। হলে বাধ্য হয়ে প্রতিষ্ঠানটির ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া শহরের আলীপুরের একটি মাদ্রাসায় মঙ্গলবার রাতে মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্ররা কোরআন শিক্ষা নেওয়ার সময় হঠাৎ করে একসঙ্গে ১৫ জন শিক্ষার্থী চোখে ব্যথা অনুভব করে। মুহুর্তের মধ্যে প্রত্যেকের চোখ পুরো লাল হয়ে যায়। এদিকে ফরিদপুর সদর হাসপাতালে বুধবার সারাদিনে প্রায় সাড়ে তিনশো চোখ ওঠা রোগীর চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।সদর উপজেলা ছাড়াও ৯ টি উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চোখ ওঠা রোগী বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ ব্যপারে সালমান ফারসি (রা.) মাদ্রাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রহমান বলেন, গত মঙ্গলবার দিনগত রাতে মাদ্রাসার ছাত্ররা কোরআন শিক্ষা নেওয়ার সময় একসঙ্গে ২০ থেকে ২৫ জন শিক্ষার্থী চোখ ব্যথা শুরু হয় এবং চোখ পুরো লাল হয়ে যায়। এরপর তখনই তাদের নিরাপদ স্থানে পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের সিভিল সার্জন অফিসের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা.তানসিভ জুবায়ের বলেন, ফরিদপুর জেলা সদর ও উপজেলা পর্যায়ে হঠাৎ চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। গত একদিনের ব্যবধানে পুরো জেলায় রোগীর সংখ্যা সুনির্দিষ্ট করে জানাযায়নি। তবে কয়েক হাজার ছাড়িয়েছে। এ রোগের উপসর্গ সাধারণত তিন দিন পর্যন্ত থাকে। আক্রান্ত রোগীর অধিকাংশরা নিজেদের বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। আক্রান্তদের কম আলোতে থাকার পাশাপাশি চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী চোখের ড্রপ ব্যবহারেরও পরামর্শ দেন তিনি।

কেএস 

Link copied!