ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

সালথা প্রেসক্লাবের ১১ সাংবাদিকের পদত্যাগ

সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

নভেম্বর ১০, ২০২২, ০৬:২৩ পিএম

সালথা প্রেসক্লাবের ১১ সাংবাদিকের পদত্যাগ

নানা অনিয়ম আর স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ তুলে ফরিদপুরের সালথা প্রেসক্লাবের তিন সহ-সভাপতিসহ ১১ সাংবাদিক একযোগে পদত্যাগ করেছেন। যদিও অনিয়ম আর স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করা হয়নি।

বৃহস্পতিবার (১০ নভেম্বর) বিকালে সালথা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক শরিফুল হাসানের কাছে একটি লিখিত পত্রে ১১ সদস্য স্বাক্ষরিত এই পদত্যাগপত্র জমা দেয়া হয়। প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন দপ্তর সম্পাদক আবু নাসের হুসাইন ও বর্তমান সহসভাপতি আজিজুর রহমান পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

পদত্যাগকৃতরা হলেন, প্রেসক্লাবের তিন সহসভাপতি দৈনিক যায়যায় দিনের সালথা প্রতিনিধি এক কিউ হুসাইন বুলবুল, সংবাদের সালথা প্রতিনিধি মো. আজিজুর রহমান, আজকালের খবরের সালথা প্রতিনিধি মো. মনির মোল্যা, প্রেসক্লাবের যুগ্ন সম্পাদক ও সমকালের সালথা প্রতিনিধি সাইফুল ইসলাম, প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক ও যুগান্তরের সালথা প্রতিনিধি মো. শফিকুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক-ক্রীড়া সম্পাদক ও আমার সংবাদের সালথা প্রতিনিধি বিধান মন্ডল।

পদত্যাগকৃত প্রেসক্লাবের সাধারন সদস্যরা হলেন, দৈনিক খোলা কাগজের সালথা প্রতিনিধি আবু নাসের হুসাইন, একুশের কণ্ঠের সালথা প্রতিনিধি মজিবুর রহমান, কালের কণ্ঠের সালথা-নগরকান্দা প্রতিনিধি নুরুল ইসলাম, সকালের সময়ের সালথা প্রতিনিধি মোহাম্মাদ সুমন ও দেশসেবা ডটকমের সালথা প্রতিনিধি আবুল বাসার।

সালথা প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মো. শরিফুল হাসান বলেন, আমার কাছে একসাথে ১১ জন সাংবাদিক পদত্যাগ পত্র জমা দিয়েছেন। আমি তাদের পদত্যাগ পত্র জমা নিয়েছি। বিষয়টি আমি সভাপতি-সম্পাদককে অবগত করেছি। এ ব্যাপারে তারা সিদ্ধান্ত নেবেন।

সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. সেলিম মোল্যা বলেন, পদত্যাগের বিষয়টি আমি জেনেছি। এটা সবার গনতান্ত্রিক অধিকার। যারা পদত্যাগ করেছে, তাদের বিষয় পরে সিদ্ধান্ত নিয়ে জানানো হবে।

পদত্যাগকারীরা অভিযোগ তুলে বলেন, সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিকতার সাথে জড়িত নয় এমন লোকদের জোরপূর্বক সদস্য করেছে ভোটের জন্য। এছাড়াও সাংবাদিকতা পেশাকে পুঁজি করে অপসাংবাদিকতা করছে। কিছু সদস্য রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ততা রয়েছে। সভাপতি নিজেও সালথা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি। তিনি প্রেসক্লাবের অর্থ কয়েকবার আত্মসাৎ করেন। যে কারণে এর আগে তাকে বহিস্কারও করা হয়েছিল। অপেশাদার নামধারী সাংবাদিকদের দিয়ে তিনি সব সময় পেশাদার সাংবাদিকদের চাপে রাখেন। তাদের চাপে আমাদের মত মূল ধারা সাংবাদিকেরা সংবাদের জন্য কাজ করতে পারছে না।

কেএস 

Link copied!