ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

স্কুলের চেয়ার-বেঞ্চ চুরি করে বিক্রি করেন সভাপতির ছেলে!

বাউফল প্রতিনিধি

বাউফল প্রতিনিধি

নভেম্বর ২৮, ২০২২, ০৬:৫৮ পিএম

স্কুলের চেয়ার-বেঞ্চ চুরি করে বিক্রি করেন সভাপতির ছেলে!

পটুয়াখালীর বাউফলের কেশবপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ভরিপাশা মুন্সী হাচান আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতির ছেলের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত প্রায় ৫টন লোহার চেয়ার ও বেঞ্চ চুরি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। রোববার (২৭ নভেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটেছে।

জানা গেছে, ঘটনার দিন রাত ৯টার দিকে দক্ষিন ভরিপাশা মুন্সী হাচান আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মোঃ মঞ্জুরুল ইসলামের (তৈয়ব মাস্টার) ছেলে মোঃ নাহিদ (২০) বিদ্যালয়ের প্রায় ৫ টন লোহার বেঞ্চ চুরি করে এবং ওই মালামাল কেশবপুরের ভূইয়ার বাজারের শানু ফকিরের ভাঙ্গারি দোকানদার বিক্রি করে। চুরির মালামাল কেশবপুর ইউনিয়নের মমিনপুর গ্রামের গোলাম হোসেন পোল নামক এক স্থানের পুকুরে ডুবিয়ে রাখা হয়। এ বিষয়টি স্থানীয়দের নজরে পড়লে হট্টগোল শুরু হয়।  

চোরাই মাল বহনকারী টমটম চালক কবির সিকদার বলেন,‘ স্কুলের চেয়ার ও বেঞ্চ ভূঁইয়ার বাজারের ভাঙ্গারি দোকানদার শানু কিনে রাখে। পরে আমাকে মালগুলো অন্য জায়গায় সরাতে বলে।

আমি প্রথমে রাজি না হলে শানু বলেন, ‘তোর ভয় নাই , যারা মাল বিক্রি করছে তাঁরা তোর সাথে থাকবে।’

এ বিষয়ে ভাঙ্গারি দোকানদার শানু ফকির জানান,‘তৈয়ব মাস্টারের ছেলে আমার কাছে মাল বিক্রি করে। পরে ঝামেলা বুঝে আমি টাকা ফিরিয়ে নেই। ’

এ বিষয়ে বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম (তৈয়ব মাস্টার) বলেন,‘ এটা তুচ্ছ একটা বিষয়। আমার ছেলে ভুলবশতঃ এমন কাজ করে ফেলেছে। মালামাল ফেরত দেওয়া হয়েছে।’

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এখনো মাল ফেরত পাইনি।’

এ বিষয়ে কেশবপুর ইউপি চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু বলেন, ‘লোক পাঠিয়ে ওই টমটম জব্দ করা হয়েছে।’

এ বিষয়ে জানতে বিদ্যালয়ের সভাপতি মোঃ মঞ্জুরুল ইসলামের (তৈয়ব মাস্টার) ছেলে মোঃ নাহিদের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।

উপজেলা ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তা দেবাশীষ বলেন, ‘আমি ছুটিতে রয়েছি। কর্মস্থলে ফিরে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এআই

Link copied!