ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

বৌ নিয়ে মারামারি, অতঃপর...

বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ৫, ২০২২, ০৫:৫২ পিএম

বৌ নিয়ে মারামারি, অতঃপর...

ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার রুপাপাত ইউনিয়নের পূর্বমুড়া গ্রামের মালোশিয়া প্রবাসির বৌ নিয়ে মারামারি সাবেক স্বামীসহ আহত হয়েছে চারজন। আহতদের বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা শেষে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিফার্ড করা হয়। আহতদের মধ্যে ফরিদপুর থেকে ঢাকায় পাঠানো হয় রবেন বিশ্বাস (৪৫) নামের একজনকে।

এলাকা সূত্রে জানা যায়, পূর্বমুড়া গ্রামের মালোসিয়া প্রবাসি রবেন বিশ্বাসের স্ত্রী দুই সন্তানের জননীকে তিন মাস আগে একই গ্রামের রবিন বিশ্বাসের ছেলে নিতাই বিশ্বাস (৩২) পরকিয়ার জের ধরে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করে। নেওয়ার ২০ দিন পর তাদের ফিরিয়ে এনে এক শালিস বৈঠক বসে এলাকায়। ওই শালিসে রবেনে স্ত্রী তার পরের স্বামী নিতাই বিশ্বাসের বাড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। তার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী শালিস বৈঠকে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে রবেন বিশ্বাস দেশে ফিরে উভয়ের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছে।

সোমবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৭টার দিকে রবেনের বাবা রতন বিশ্বাস (৬০) বাড়ির পাশে তেতুলিয়া মাদরাসার মোড়ে দোকানে আসলে নেতাইসহ তার লোকজন হামলা চালায়। এ সময় রতন বিশ্বাসের ছেলে রবেন (৪৫), বিপ্লব বিশ্বাস (৩৪), পৌর বিশ্বাস (৩৩) আগাইয়া আসলে তাদেরকে মারধর করে আহত করে। আহত চারজনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখান থেকে ফরিদপুর রিফার্ড করা হয়। ফরিদপুর থেকে চারজনের মধ্যে রবেন বিশ্বাসকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠানো হয়েছে।

রুপাপাত ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাফর ফকির বলেন, তিন মাস আগে নিতাই বিশ্বাস প্রতিবেশি রবেন বিশ্বাসের স্ত্রীকে নিয়ে চলে যায়। এ নিয়ে একবার শালিস বৈঠক হয়। সেই বৌ নিয়ে যাওয়াকে কেন্দ্র করে মারামারি সংঘটিত হয়েছে। রবেনরা সকলে হাসপাতালে।

বোয়ালমারী থানার এসআই কামরুল ইসলাম বলেন, মারামারির ঘটনায় চারজন হাসপাতালে ভর্তি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কেএস

Link copied!