ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ফেনীতে আমন ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

ডিসেম্বর ৭, ২০২২, ০৬:১৩ পিএম

ফেনীতে আমন ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি

ফেনীতে চলতি মৌসুমে আমন ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং ও অনাবৃষ্টি আমন ধানের ফলনে তেমন প্রভাব পড়েনি। জেলাজুড়ে চাষিরা আমন ধান ঘরে তুলছেন। সর্বত্র ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজে ব্যস্তসময় পার করছেন কৃষকরা। ফলন ভালো হওয়ায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে।

প্রান্তিক চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে বৃষ্টিতে এবার ফসলের তেমন ক্ষতি হয়নি। পাশাপাশি ক্ষেতে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের আক্রমণও ছিল কম। দাম বেশি ও সংকটের মধ্যেও এবার ফসলের ক্ষেতে সময়মতো পানি ও সার দিতে পেরেছেন তারা। এসব কারণে আমন ধানের ফলন ভালো হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, এবার জেলায় ৬৬ হাজার ৭৪৮ হেক্টর জমিতে আমন চাষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৬৬ হাজার ৭৪৮ হেক্টর জমিতে আমনের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৭৭ হেক্টর, উফশী ৬০ হাজার ২৭০ হেক্টর এবং স্থানীয় ৬ হাজার ৩৯৫ হেক্টর জমিতে আমানের আবাদ হয়ছে। সদর উপজেলায় ১৫ হাজার ৯৩১ হেক্টর, ছাগলনাইয়ায় ৯ হাজার ২৭১ হেক্টর, ফুলগাজীতে ৬ হাজার ২০৫ হেক্টর, পরশুরামে ৫ হাজার ৮৫০ হেক্টর, দাগনভূঞায় ৮ হাজার ৫১০ হেক্টর ও সোনাগাজীতে ২০ হাজার ৯৭৫ হেক্টর জমি লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী আবাদ হয়েছে। ইতোমধ্যে ৪৭ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৩৫ হেক্টর, উফশী ৪১ হাজার ২৮৬ হেক্টর ও ৬ হাজার ৭০ হেক্টর কাটা হয়।

বুধবার (৭ ডিসেম্বর) সরেজমিনে বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, চাষিরা ধান কাটা, মাড়াই ও ঝাড়াইয়ে ব্যস্তসময় পার করছেন। কোনো কোনো জমিতে চারজন আবার কোনো জমিতে ৮-১০জন করে প্রমিককে ধান কাটা ও মাড়াই করতে দেখা গেছে।

ফেনী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো: একরাম উদ্দিন জানান, কম বৃষ্টি হওয়ায় বেশ ভালো হয়েছে। আমন ফলন বাড়ানোর জন্য কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতা ছিল। চাষিরা আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন হওয়ায় ফলন ভালো হয়েছে।

কেএস 

Link copied!