ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

জামালপুরে প্রতিপক্ষের রডের আঘাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ২৭, ২০২২, ০৪:০৭ পিএম

জামালপুরে প্রতিপক্ষের রডের আঘাতে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

জামালপুরের মেলান্দহে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের রডের আঘাতে মানিক মিয়া (৪৫) নামে এক মাছ ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরও দু‘জন। আহত ২ জনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে গ্রামজুড়ে।

মঙ্গলবার (২৭) ডিসেম্বর সকালে উপজেলার পৌর শহরের নয়ানগর মধ্যপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- ওই গ্রামের মৃত নেপাল ব্যাপারীর ছেলে কাশেদ (৪৫), কাশেদের স্ত্রী পারভীন বেগম (৩০)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানায়, মঙ্গলবার সকালে নিহত মানিক মিয়ার ছোট মেয়ে মিতালী আক্তারের সাথে অভিযুক্ত আসামি কাসেদের ছেলে আবদুল্লার সাথে বাকবিতন্ডা হয়। পরে নিহত ব্যক্তি ও কাশেদের সাথে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। কথা কাটাকাটি একপর্যায়ে কাশেদের রোডের আঘাতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে মানিক। স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের মেয়ে মিতালী আক্তার জানান, আমাকে কাশেদের ছেলে আব্দুল্লাহ বাজে কথা বলে ক্ষ্যাপাচ্ছিল। আমার বাবা মাকে বিষয়টি জানালে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে কাশেদ আমার বাবাকে রড দিয়ে আঘাত করে। তার রডের আঘাতে আমার বাবার মৃত্যু হয়। আমার বাবার হত্যাকারীর ফাঁসি চাই।

মেলান্দহ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ দেলোয়ার হোসেন বলেন, নিহতের মেয়ের সাথে কাশেদের ছেলের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাদের কাশেদ ও তার স্ত্রী পারভীন বেগম মানিক মিয়াকে রড দিয়ে আঘাত করে। রডের আঘাতে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাস উদ্ধার করে। তাৎক্ষণিক আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কেএস 

Link copied!