ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ফেনীতে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ বাড়ছে

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ফেনী

জানুয়ারি ৫, ২০২৩, ০২:৩৩ পিএম

ফেনীতে ঠান্ডাজনিত রোগের প্রকোপ বাড়ছে

ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত কারণে শিশু রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। শীতের প্রকোপ বাড়ার কারণে গত এক সপ্তাহে কাশি, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও ভাইরাসজনিত ডায়েরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ১৭ বেডের শিশু ওয়ার্ডে প্রতিদিন গড়ে ৮০ থেকে ৯০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এতে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। এছাড়া বহি:র্বিভাগে প্রতিদিন চিকিৎসা নিচ্ছে কয়েকশ শিশু।

হাসপাতালে আরএমও ডা. আসিফ ইকবাল জানান, আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শীত যত বাড়ছে, এতে রোগীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসব রোগ থেকে রক্ষা পেতে শিশুদের ছয় মাস বয়স পর্যন্ত নিয়মিত বুকের দুধ পান করাতে পরামর্শ দেন তিনি। পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও রোদ্র আর্দ্রতায় বজায় রাখতে শিশুর মায়েদের প্রতি তার পরামর্শ।

এদিকে উপকূলীয় এলাকা সোনাগাজীতে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে জ্বর, সর্দি, কাশি ও ডায়েরিয়া ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা। এতে করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঠান্ডাজনিত রোগে প্রতিদিন ১০-১২ জন শিশুসহ নানা বয়সি রোগী ভর্তি হচ্ছে। ঠান্ডাজনিত রোগী অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সেবা দিতে বেগ পেতে হচ্ছে চিকিৎসক ও নার্সদের।

উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, গত ডিসেম্বর মাস থেকে নতুন বছরের ৪-৫ দিনে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে শূণ্য থেকে ৫ বছর বয়সি শতাধিক শিশু।  এছাড়াও ঠান্ডাজনিত রোগে শিশু ছাড়াও নানা বয়সি লোকজন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের দায়িত্বরত একাধিক নার্স জানান, ঠান্ডাজনিত রোগীদের চাপ অনেক বেশি।

সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. আবদুল কাদের পিন্টু জানান, ঠান্ডাজনিত কারণে শিশুসহ নানা বয়সি লোকজন ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাস কষ্ট, সর্দি ও জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের নিয়মিত চিকিৎসা সেবা চলছে।

কেএস 

Link copied!