ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা ৬.৯ ডিগ্রি

তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি

তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি

জানুয়ারি ১০, ২০২৩, ১১:৫০ এএম

তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা ৬.৯ ডিগ্রি

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের তীব্রতা। গত কয়েকদিন থেকে এই উপজেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চললেও তা এখন মাঝারি শৈত্যপ্রবাহে রুপ নিয়েছে। কিন্তু গতকাল ও আজ দু’দিন সকালে সূর্যের দেখা মিলায় শীতের তীব্রতা তেমন অনুভব হয়নি। তবে সন্ধ্যা হলেই হিমেল বাতাস ও  ঘন কুয়াশা শুরু হওয়ায় রাতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকছে।

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় এ জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা গতকাল থেকে কমেছে শূন্য দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল বলেন, গত কয়েকদিন মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করলেও গত কাল ও আজ মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।

এর আগে, এই জেলায় ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে স্মরণকালের সবচেয়ে কম ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।

তেঁতুলিয়া এসে দিনাজপুরগামী বাসচালক হাসনুর জানান, ঘন কুয়াশার জন্য রাস্তাঘাট কিছুই দেখা যায় না। গাড়ি চালাতে খুব সমস্যা হয়। তবুও তারা ধীরে ধীরে গাড়ি চালাচ্ছেন।

অটোবাইকচালক আতাউর জানান, ভোরে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছেন। তীব্র ঠান্ডার কারণে যাত্রীরাও বের হয় না। তারাও ভাড়া পান না। বর্তমানে আয় কমে গেছে।

শীতের কারণে পড়ালেখা স্থবির হয়ে পড়েছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদেরও। সকালে স্কুল শিক্ষার্থী তানিয়া, কাজল ও নাইমা খাতুন জানায়, কনকনে শীত। রাতেও শীতের কারণে পড়তে পারি না। রাতের তাপমাত্রা অনেক কমে যায়। সকালে কুয়াশা আর বাতাসের কারণে প্রাইভেট পড়তে ও স্কুলে যেতে কষ্ট হচ্ছে।  

এদিকে শীতে প্রকোপে বেড়েছে নানান শীতজনিত রোগ। জ্বর, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগ নিয়ে হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হচ্ছেন রোগীরা। উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত শতাধিক রোগী চিকিৎসা নিতে আসছেন। এদের মধ্যে বেশিরভাগই শিশু।

চিকিৎসকরা বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে রোগীর চাপ বেড়েছে। এমনিতে শীত মৌসুমে আবহাওয়া শুষ্ক থাকায় বাতাসে জীবাণুর পরিমাণ বেড়ে যায়। শীতজনিত রোগ হিসেবে সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট বেশি হয়ে থাকে। আর শিশু ও বয়োজ্যেষ্ঠরা শীতজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। তাই এ সময়টাতে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে পারলে কিছুটা হলেও সুরক্ষা মিলবে।

কেএস 

Link copied!