ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

এনজিএস মিল্কের প্রতারণা, জরিমানা

চট্টগ্রাম ব্যুরো

চট্টগ্রাম ব্যুরো

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২৩, ০৮:৪৭ পিএম

এনজিএস মিল্কের প্রতারণা, জরিমানা

এনজিএস মিল্কের  প্রতারণা ধরা পড়লো জেলা প্রশাসকের ভ্রাম্যমাণ আদালতে। মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা থেকে সন্ধ্যা ৫:৩০টা পর্যন্ত নগরীর আকবর শাহ থানার উত্তর কাট্টলি এলাকায় সিটি গেইটের পাশে এনজিএস ফুড প্রোডাক্টস নামক কারখানায় আজ যৌথ অভিযান চালায় জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআই।

এই অভিযানে নেতৃত্বে ছিলেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাথে ছিলেন বিএসটিআইয়ের মো: মাহফুজুর রহমান, ফিল্ড অফিসার (সিএম), মো: জিল্লুর রহমান, পরিদর্শক (মেট্রোলজি), মো: আব্দুর রহিম, ফিল্ড অফিসার (সিএম) ও আকবর শাহ থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত পুলিশ সদস্য। দীর্ঘ অভিযান শেষে ভ্রাম্যমাণ আদালত নিশ্চিত হয় যে এনজিএস মিল্ক সরাসরি কোন দুধ বিদেশ থেকে আমদানি করে না, যদিও তাদের প্যাকেটের গায়ে লেখা নিউজিল্যান্ডের প্রোডাক্ট।

এখানে মূলত ডানো ব্রান্ডের গুড়ো দুধের ব্যবহৃত প্যাকেট পুনরায় ব্যবহার করে কিছু ভেজাল গুড়ো দুধ ও সামা মিল্ক নামের মোড়কে আটা মেশানো গুড় দুধ এবং হুই (whey) নামক আরেকটা পন্য একসাথে মিশিয়ে এনজিএস ফুল মিল্ক এবং ফেয়ারলাইফ মিল্ক পাউডার নামে দুধ মোড়কজাত করে বাজারে বিক্রি করত। প্রতিষ্ঠানটির ২ প্রকার গুড়ো দুধের মধ্যে ফুল ক্রিম মিল্কের সিএম লাইসেন্স থাকলেও সরেজমিনে দেখা যায় সিএম লাইসেন্স এর সকল শর্ত তারা লঙ্ঘন করেছে এবং প্যাকেটজাত লাইসেন্স নেই।

অন্য দিকে ফেয়ারলাইফ মিল্ক পাউডারের সিএম লাইসেন্স এবং মোড়কজাতকরণের লাইসেন্স কোনটাই নেই। নিয়মিত কোন কেমিস্ট নেই ওখানে। একজনের তথ্য দিয়েছে যেটা তদন্ত করে ভুল প্রমাণিত হয়েছে। মিল্ক পাউডারের কোন মোড়কজাত পন্য বাজারে নিজ নামে বিক্রি করতে হলে যেখানে তাকে নিজ নামে গুড়ো দুধ আমদানি করে তারপর প্যাকেট করার নিয়ম সেখানে এত এত ভেজাল গুড়ো দুধ এনে প্যাকেট করে বাজারে বিক্রি করছে যা অন্যতম শিশু খাদ্য। ভেজাল গুড়ো দুধের ২৫ কেজির বস্থা ১৫০০টির অধিক বিএসটিআই প্রতিনিধি দ্বারা ঐ প্রতিষ্ঠানের গুদামে সিলগালা করে রাখা হয়েছে এবং প্রত্যেকটি পন্যের নমুনা অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য বিএসটিআই ল্যাবে পাঠানো হয়। ল্যাব রিপোর্ট অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এতগুলো অপরাধের দায়ে ঐ প্রতিষ্ঠানের সার্বিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব সাগর দে কে ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড এবং ১৫ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

কেএস 

Link copied!