ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ভাল নেই ত্রিশালের জোড়া শিশু জান্নাত ও ফাতেমা

ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

জুলাই ২৩, ২০২৩, ০৫:৪৮ পিএম

ভাল নেই ত্রিশালের জোড়া শিশু জান্নাত ও ফাতেমা

ময়মনসিংহের ত্রিশালে বুক ও পেট জোড়া লাগানো দুই কন্যা সন্তান জান্নাত ও ফাতেমা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভাল নেই জানিয়েছেন তার পরিবার। পরিবার জানান, গত ১৯ জুলাই উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার ব্যবস্থা করেন। 

তিনি ভর্তির ব্যবস্থা করলেও গত দুইদিন ধরে যে টাকা দিয়েছিল তাও শেষ হয়ে গেছে। বাচ্চাদের অবস্থাও অবনতির দিকে। শিশুরা দুইদিন যাবৎ জ্বরে  ভুগছে। দুধও খাচ্ছেনা। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশু বিভাগের ২২৩ নং ওয়ার্ডের ইউনিট ৫ এ স্যালাইন দিয়ে রাখা হয়েছে। 

জোড়া শিশুর পিতা মো. আল- আমিন বলেন, গত দুইদিন ধরে বাচ্চার কোন চিকিৎসা হচ্ছেনা। আমার কথা কেউ শুনছেনা। কি করবো বুঝতে ছিনা। ডাক্তার বলছেন, শিশুদের অবস্থা ভাল নয়। আমার কাছে যে টাকা ছিল তাও শেষ । এখন না খেয়ে আছি। কেউ আমাকে সাহায্য করেন, আমার বাচ্চাদের বাঁচান। 

হাসপাতালের কর্তব্যরত ব্রাদার্র শাকিল জানান, জোড়া শিশু বাচ্চাদের শিশু ৫ নং ইউনিটের শিশু বিভাগের ডাঃ প্রফেসর শাহানুর ইসলামের তত্বাবধানে রয়েছেন। শিশুদের এনআইসিউতে নেওয়া হবে। সিট খালি না থাকায় নিতে পারছিনা। বাচ্চাদের শরিরে জ্বর রয়েছে। স্যালাইন চলছে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ বলেন, জোড়া শিশুর খোজ খবর রাখছি। তাদের চিকিৎসা বাবদ কিছু টাকা পাঠিয়ে ছিলাম। আজ রোববার আরও কিছু টাকা পাঠিয়েছি।

উল্লোখ্য, গত ৩ জুলাই ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সিজারের মাধ্যমে বুক ও পেট জোড়া লাগানো দুই কন্যা সন্তানের জন্ম দেন ত্রিশাল উপজেলার বৈলর ইউনিয়নের পূর্ব চরপাড়া গ্রামের  মো. আল আমিনের স্ত্রী ফরিদা বেগম। শিশু দুটির হাত, পা, মুখ, মাথা সব কিছুই আলাদা রয়েছে।

শুধু তাদের বুক ও পেট জোড়া লাগানো।এদিকে আজ রবিবার বিকেলে  বুক ও পেট জোড়া লাগানো দুই কন্যার সুচিকিৎসার জন্য ১০ হাজার টাকা দিয়েছেন  ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মো. মাইন উদ্দিন। 

ওসি মাইন উদ্দিন বলেন, আজ আমি তার পরিবারের সাথে মোবাইল কথা বলেছি। বুক ও পেট জোড়া লাগানো শিশুদের চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।

এইচআর 

Link copied!