ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

হত্যার ২০ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৩, ০৪:৩৮ পিএম

হত্যার ২০ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি

সহকর্মীকে হত্যার দীর্ঘ ২০ বছর পর র‍্যাবের জালে ধরা পড়েছে হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি আব্দুল হামিদ। নওগাঁর আত্রাইয়ে সহকর্মী রতন মিয়াকে হত্যার পর আত্মগোপনে যায় সে। অবশেষে সাভার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব-৪ একটি আভিযানিক দল।

শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন র‌্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।

এর আগে বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাভারের গেন্ডা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আব্দুল হামিদ (৪৫) নওগাঁ জেলার আত্রাই থানাধীন সাহেবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে সাভারের গেন্ডা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে দীর্ঘ ২০ বছর পলাতক থাকা হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আব্দুল হামিদ (৪৫) গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় র‍্যাব-৪ একটি আভিযানিক দল।

গ্রেপ্তার আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদ ও ঘটনার বিবরণ দিয়ে র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তার আব্দুল হামিদ ২০০৪ সালে মে মাসে নওগাঁর নিজ বাড়ীতে সহকর্মী রতন মিয়াকে লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করে হত্যা করে।  সংবাদ পেয়ে আত্রাই থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে গ্রেপ্তারকৃত আসামি ও তার অন্যান্য সহযোগীরা কৌশলে পালিয়ে যায়।  

এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই রিপন মিয়া বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর থেকে হত্যাকারী আব্দুল হামিদ আত্মগোপন করে। দীর্ঘদিন গ্রেপ্তারকৃত আসামির অনুপস্থিত থাকায় নওগাঁ জেলার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত আসামির বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হত্যা মামলার বিচার কার্য চালিয়ে যায়।

দীর্ঘ বিচার কার্য শেষে বিজ্ঞ আদালত বিগত ২০১০ সালের মে মাসে আব্দুল হামিদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত হত্যা মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ডে দন্ডিত করার রায় ঘোষণা করে।

মামলা দায়েরের পর হতে সে পালিয়ে প্রথমে রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, ঢাকা, নরসিংদী৷ পরবর্তীতে চট্রগ্রাম ও পার্বত্য চট্রগ্রাম জেলায় ও সর্বশেষ ঢাকার সাভার এলাকায় আত্মগোপন করে নিজের নাম, পিতার নাম ও ঠিকানা পরিবর্তন করে বসবাস করে আসছিলো। গ্রেপ্তারকৃত আসামি নরসিংদীর রায়পুর এলাকায় পরিচয় গোপন করে একটি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বলে জানায়।

র‌্যাব-৪, সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ঠ থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এইচআর

Link copied!