ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

চাঞ্চল্যকর আবু ছৈয়দ হত্যা: আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

পেকুয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

অক্টোবর ১৩, ২০২৩, ০৯:২৫ পিএম

চাঞ্চল্যকর আবু ছৈয়দ হত্যা: আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

কক্সবাজারের পেকুয়ায় আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর আবু ছৈয়দ হত্যাকাণ্ডে আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের দেওয়া তথ্যমতে কেটে নিয়ে যাওয়া পা একটি পরিত্যক্ত পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের সিকদার পাড়া থেকে পেকুয়া থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেন। পরে তাদের দেওয়া তথ্যমতে বিকেল ৫টার দিকে কাটা পা উদ্ধার করে।

গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন, মগনামা ইউনিয়নের আফজলিয়া পাড়ার মৃত রুস্তম আলীর ছেলে ছিদ্দিক আহমদ ও তার ছেলে আরকান।

মগনামা ইউপির চেয়ারম্যান ইউনুস চৌধুরী বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে গত ১০ অক্টোবর বিকেলে আফজলিয়া পাড়ায় একদল দুর্বৃত্ত বাড়িতে ঢুকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যাকরে আবু ছৈয়দ নামের এক যুবককে। এসময় দুর্বৃত্তরা তার একটি পা শরীর থেকে আলাদা করে ফেলে। যাওয়ার সময় তাঁর কাটা পা নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।

সংঘটিত হওয়া ঘটনার বাড়ির পাশে ঘটনার চারদিন পরে আজকে পরিত্যক্ত একটি পুকুর থেকে কাটা পা উদ্ধার করেছে পুলিশ।

তিনি আরো বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের ছেলে ছৈয়দ মুহাম্মদ ইমন বাদি হয়ে ২৪জন নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫-৬জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেন।

পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ওমর হায়দার বলেন, আজকে দুপুরে পুলিশ দুই আসামিকে মগনামা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাদের দেওয়া তথ্যমতে একটি পুকুর থেকে কাটা পা উদ্ধার করেছি।

নিহতের স্বজনদের কাছে পা হস্তান্তর করা হয়েছে। পুলিশ এ পর্যন্ত ৮জন আসামিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়েছে। অন্য আসামিদের দ্রুত সময়ে ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ১০ অক্টোবর আবু ছৈয়দ শ্বশুর বাড়িতে গেলে পুর্বশত্রুতার জেরে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী বাড়িতে ঢুকে গুলি করে ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান তিনি।

এআরএস

Link copied!