ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad
অধরা জড়িতরা, উদ্ধার হয়নি অস্ত্রও

ফেনীতে প্রকাশ্যে গুলি ছোঁড়ার ভিডিও ভাইরাল

ফেনী প্রতিনিধি

ফেনী প্রতিনিধি

নভেম্বর ২৪, ২০২৩, ০১:৫৭ পিএম

ফেনীতে প্রকাশ্যে গুলি ছোঁড়ার ভিডিও ভাইরাল

ফেনীতে প্রকাশ্যে গুলি ছোঁড়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার তিন দিনেও অধরা জড়িতরা। উদ্ধার হয়নি ওইসব অস্ত্রও। এঘটনায় জনমনে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লেও পুলিশ বলছে, তারা কাউকে শনাক্তই করতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে ফেনী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরীর নিকট এব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, গুলি ছোঁড়ার ভিডিওটি তাঁরা দেখেছেন।

ওসির দাবি, গত মঙ্গলবার রাতে ফেনী শহরের বড় মসজিদের পাশে আসলে কী ঘটেছিল, পুলিশ তা বিস্তারিত জানতে পারেনি। পুলিশ এ বিষয়ে খোঁজখবর নিতে শুরু করেছে। কারা সেদিন রাতে হামলা করেছে এবং অস্ত্রধারী কারা শনাক্ত করতে পারলে তারা যে দলের হোক আইনের আওতায় আনা হবে।

এদিকে ফেনী জেলা ছাত্রদলের দাবি, মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) তাদের মিছিলে এ হামলা হয়েছিল। অস্ত্রধারীরা ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মী। তবে গুলি ছোঁড়ার কথা অস্বীকার করেছে সরকারি দলের এ দুটি সহযোগী সংগঠনের নেতারা।  

ভাইরাল হওয়া এক মিনিট ৫১ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যায়, সাত থেকে আটজনের একটি সন্ত্রাসী দল। তাদের মধ্যে দুজনের হাতে শটগান। বাকিদের হাতে হকিস্টিক ও দেশীয় অন্যান্য অস্ত্র। হঠাৎ একটি দোকানের সামনে জড়ো হয় তারা। এর মধ্যে শটগান হাতে থাকা দুই সন্ত্রাসী পরপর কয়েকটি গুলি ছুড়ে আবার ফিরে যান। গুলি ছুড়তে থাকা দুই জনের মধ্যে একজনের মাথায় হেলমেট ও অন্যজনের গলায় মাফলার প্যাঁচানো ছিল।

ফেনী জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলম বলেন, অবরোধের সমর্থনে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে বের করা সরকার বিরোধী মিছিলটি শহরের তাকিয়া রোড হয়ে ট্রাংক রোডের বড় মসজিদের সামনে পৌঁছালে পুলিশ ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতাকর্মীরা তাদের ধাওয়া করে গুলি ছুড়তে থাকেন।

এতে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় এবং মিছিলে অংশ নেওয়া দুইজন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত আরও ১০ জন কর্মী আহত হয়। তবে, তিনি আহত ব্যক্তিদের নাম প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করে বলেন, তাঁদের চিকিৎসা করাও কঠিন। নাম জানালেই পুলিশ সবাইকে মামলায় জড়িয়ে দেবে।

এব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তোফায়েল আহম্মদ গণমাধ্যমের সঙ্গে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেন বলেন, এ বিষয় তাঁরা কিছুই জানেন না। অভিযোগটি মিথ্যা ও বানোয়াট।

জেলা যুবলীগের সভাপতি ও দাগনভূঞা উপজেলা চেয়ারম্যান দিদারুল কবির বলেন, ‘ওই দিন (মঙ্গলবার) দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হলেও যুবলীগ-ছাত্রলীগ কোনো অস্ত্র ব্যবহার করেনি। কারণ আমাদের কাছে কোনো অস্ত্র নেই।’

এআরএস

Link copied!