ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ভালোবাসার টানে আশুলিয়ায় ‘সাইপ্রাসের তরুণী’

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

ডিসেম্বর ২, ২০২৩, ১০:২৯ এএম

ভালোবাসার টানে আশুলিয়ায় ‘সাইপ্রাসের তরুণী’

ভালোবাসার টানে এবার ইউরোপের সাইপ্রাস থেকে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন এক তরুণী। ৮ বছর আগে স্টুডেন্ট ভিসায় সাইপ্রাসে যায় বাংলাদেশের তরুণ শামীম আহমেদ। সেখানেই পরিচয় হয় এ তরুণীর সাথে। সেই থেকে তাদের মধ্যে গড়ে উঠে ভালোলাগার সম্পর্ক। এরপর দীর্ঘ পাঁচ বছর একে অপরের সাথে ভালোবাসার গভীর সম্পর্কে জড়িয়ে যান তারা। ভিসার মেয়াদ শেষে শামীম দেশে চলে আসে কিন্তু ভালোবাসা দেশের দূরত্ব আটকে রাখতে পারেনি সাইপ্রাসের তরুণীকে। শামীমকে চমকে দিয়ে কিছুদিনের মধ্যেই হঠাৎ বাংলাদেশে চলে আসে সাইপ্রাসের তরুণী আন্থি তেলেবান্তো।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) আশুলিয়ার গাজীরচট আয়নাল মার্কেট এলাকার শামীমের ভিনদেশী স্ত্রীকে ঘিরে চলে নানা আয়োজন।

আত্মীয়স্বজনের পাশাপাশি পাড়াপ্রতিবেশীরাও ছুটে আসছেন ভিনদেশী বউকে একবার দেখতে। সাইপ্রাসের নাগরিক আন্থি তেলেবান্থুও সবাইকে আপন করে নিয়েছেন।

এর আগে গত ২৮ নভেম্বর আশুলিয়ায় শামীমের বাড়িতে আসেন আন্থি তেলেবান্থু। ৩০ নভেম্বর ঢাকা জজকোর্টে বাংলাদেশের আইন অনুসারে বিয়ে করেন তারা।

শামীম আহমেদ আয়নাল মার্কেট এলাকার মুক্তিযোদ্ধা ফিরোজ আহমেদ এর বড় ছেলে।

আন্থির সঙ্গে পরিচয় ও প্রেমের বিষয়ে শামীম আহমেদ বলেন, ২০১৫ সালে আমি স্টুন্ডেন্ট ভিসায় সাইপ্রাস চলে যাই। সেখানকার সিডিএ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর লেখাপড়ার পাশাপাশি একটি প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম চাকরি নেই। সেখানেই প্রথম আন্থির সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। এক সময় আমরা দুজন দুইজনকে পছন্দ করা শুরু করি। পরে প্রেম থেকে এখন বিয়েতে আবদ্ধ হয়েছি। অনেক আগে থেকেই সে বাংলাদেশে আমার বাড়িতে আসার কথা বলেছিল। এরপর গত ২৮ নভেম্বর সে সত্যি সত্যিই বাংলাদেশে চলে আসে। পরে উভয় পরিবারের সম্মতিতে আমরা দুজন গতকাল ঢাকা জজকোর্টে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হই।

আন্থি তেলেবান্থু বলেন, আমরা প্রথমে বন্ধু হয়েছি। পরে আস্তে আস্তে আমি তার প্রেমে পড়ে যাই। আমার পরিবার শামীমকে অনেক পছন্দ করে। তারাও আমাদের এই সম্পর্ক মেনে নিয়েছে। আমি বাংলাদেশের মানুষের আতিথিয়তায় মুগ্ধ।

শামীমের চাচা ফরিদ উদ্দিন বলেন, বিদেশী মেয়ে হলেও ওর সাথে আমাদের পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে গেছে। গত তিন দিন ধরে যখনই সে আমার সামনে আসছে ঘোমটা পরে আসছে, বাঙ্গালি মেয়েদের মতো। সে আমাদের মতোই শাকসবজি, তরকারি খাচ্ছে। আমার পূত্রবধূকে নিয়ে কোন সমস্যা পরিবারে নাই।

এআরএস

Link copied!