ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

শৈলকুপায় বিদ্যালয়ের কমিটি গঠনে অনিয়ম

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪, ০৩:৫৩ পিএম

শৈলকুপায় বিদ্যালয়ের কমিটি গঠনে অনিয়ম

ঝিনাইদহের শৈলকুপায় খালফলিয়া মিলন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটি গঠনে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।

স্থানীয় কোন পত্রিকা, নোটিশ বোর্ড এবং এলাকায় মাইকিং না করে সভাপতির যোগসাজশে গোপনে  তফসিল দিয়ে কমিটি গঠন করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে স্থানীয় অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্যরা এর প্রতিকার চেয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড যশোর, জেলা প্রশাসক ঝিনাইদহ ও জেলা ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন।

আবেদনের আলোকে তথ্য নিয়ে দেখা যায়, অভিভাবকদের কাছে গোপন রাখতে ঘোষিত তফসিল ঝিনাইদহ থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকায় না দিয়ে নিয়ম ভঙ্গ করে বাইরের পত্রিকায় দেওয়া হয়েছে, তাছাড়া স্কুলের নোটিশ বোর্ড ও মাইকিং করে প্রচারের কথা থাকলেও তা করা হয়নি বলে জানা গেছে। স্থানীয়রা জানেন না কবে কখন কোথা থেকে মনোনয়ন ফরম কিনতে হবে এবং জমা দিতে হবে।

এ ব্যাপারে যথেষ্ট প্রচার প্রচারণার কথা থাকলেও প্রধান শিক্ষকের পছন্দের ব্যক্তিকে সভাপতি বানাতে সব কিছু গোপন করা হয়েছে।

এক অভিভাবক সদস্য  জানান,  গত ২ ফেব্রুয়ারি সকালে অভিভাবকদের মিটিংয়ের চিঠি তাদের পছন্দের কিছু অভিভাবককে ১ ফেব্রুয়ারি রাতে এবং  ২ ফেব্রুয়ারি সকালে পৌঁছানো হয়েছে। ফলে ২ ফেব্রুয়ারি কয়েকজন অভিভাবক সদস্যের উপস্থিতিতে ৪ জন অভিভাবক সদস্য এবং ২ জন শিক্ষক প্রতিনিধি সদস্য মনোনীত করেছেন। সভাপতি নির্বাচনের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি দেওয়া থাকলেও তা তড়িঘড়ি করে এগিয়ে নিয়ে সদস্যদের উপর প্রভাব খাটিয়ে ১১ ফেব্রুয়ারি উপজেলা শৈলকূপা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ে বসে জোরপূর্বক স্বাক্ষর করে গত কমিটির সভাপতি সোহেল আহম্মেদ পুনরায় সভাপতি নির্বাচিত হয়। ওইদিন তিনজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন না ১৩ ফেব্রুয়ারি তাদের বাড়ির উপরে গিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়।

এ ব্যাপারে অভিযোগকারী সাবেক ইউপি সদস্য বলাই বিশ্বাস বলেন, সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে স্কুলের অভিভাবকদের না জানিয়ে সভাপতির ইচ্ছা মাফিক হেড মাস্টার পরিতোষ কুমার বিশ্বাস ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক সদস্য, শিক্ষক প্রতিনিধি এবং সভাপতি বানিয়েছেন। আমার বাবা স্কুলের জমিদাতা হয়েও আমাদের কাউকে দাতা সদস্য রাখা হয়নি। আমি দাতা সদস্য থাকতে চাইলে আমার নিকট থেকে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়।

এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পরিতোষ কুমার বিশ্বাস বলেন, আমি নিয়ম মাফিক সব কিছু করার চেষ্টা করেছি কিন্তু কোন অভিভাবক সদস্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে মনোনয়ন ফরম কিনতে যায়নি এজন্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে।

প্রচার প্রচারণা নিয়ে প্রশ্ন করলে মাইকিং করার কোনো প্রমাণ দেখাতে পারেননি তিনি। এবং কত তারিখের পত্রিকায় তফসিল দেওয়া হয়েছে তাও তিনি বলতে পারেননি। স্কুলের শিক্ষার পরিবেশ অক্ষুণ্ন রাখতে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে সুরাহার আবেদন জানান অভিভাবকরা।

ইএইচ

Link copied!