ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

পদ্মা-মেঘনায় দুই মাস মাছ ধরা নিষিদ্ধ

চাঁদপুর প্রতিনিধি

চাঁদপুর প্রতিনিধি

ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০২৪, ০৬:৩০ পিএম

পদ্মা-মেঘনায় দুই মাস মাছ ধরা নিষিদ্ধ

জাটকা রক্ষায় শুক্রবার (১ মার্চ) রাত ১২টা থেকে ৩০ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত দুই মাস পদ্মা-মেঘনা নদীতে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ আহরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অভয়াশ্রমের সময়ে জেলে এবং মৎস্য ব্যবসায়ীরা কোনো ধরনের মাছ আহরণ, মজুদ, পরিবহণ, ক্রয়-বিক্রয় ও সরবরাহ করতে পারবে না।

জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে শুরু করে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত প্রায় ৭০ কিলোমিটার এলাকা অভয়াশ্রম বাস্তবায়ন করবে জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্স।

চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীতে জাটকা রক্ষা ও অভয়াশ্রম বাস্তবায়নে মার্চ-এপ্রিল দুই মাস সব ধরনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসছে প্রায় ৪৩ হাজার নিবন্ধিত জেলে।

জেলা মৎস্য বিভাগ থেকে জানা গেছে, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে সরকার প্রতিবছর ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস অভয়াশ্রম এলাকায় জাটকাসহ সব ধরনের মাছ আহরণ নিষিদ্ধ করেন।

সরকারের এই কর্মসূচি বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্সের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পদ্মা-মেঘনা উপকূলীয় জেলে পাড়াগুলোতে জেলেদের অংশগ্রহণে সচেতনতা সভা করা হয়েছে। আইন অমান্য করে যেসব জেলে নদীতে মাছ আহরণ করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে টাস্কফোর্সে নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

মেঘনা উপকূলীয় জেলে পাড়ার জেলে জালাল দেওয়ান ও হৃদয় হোসেন জানান, তারা সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানেন। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে যে খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়, তাতে তাদের সংসার চলে না। এরপর তাদের ঋণ থাকে। এই সময় বেকার হয়ে পড়ায় তাদের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা নেই। তারা সরকারি সহযোগিতা বাড়ানোর দাবি জানান।

চাঁদপুর নৌ অঞ্চলের পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বলেন, দুই মাসের অভয়াশ্রম বাস্তবায়নে নৌ পুলিশ সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা গোলাম মেহেদি হাসান বলেন, আইন অমান্য করে কোন জেলে নদীতে নামলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। জাটকা রক্ষায় টাস্কফোর্স নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করবে। মার্চ-এপ্রিল দুই মাস জাটকা ধরা থেকে বিরত থাকা জেলেদেরকে ৪ মাস ৪০ কেজি করে খাদ্য সহায়তা দেয়া হবে। ইতোমধ্যে ইউনিয়নে চাল বিতরণ শুরু হয়েছে। জাটকা রক্ষায় জেলা টাস্কফোর্সের সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

ইএইচ

Link copied!