ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

ফটিকছড়িতে লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

এপ্রিল ২৯, ২০২৪, ১১:৪৭ এএম

ফটিকছড়িতে লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলায় বিদ্যুতের লোডশেডিং ও ভেলকিবাজি অসহনীয় পর্যায় পৌঁছেছে। ফলে তীব্র দাবদাহ ও বিদ্যুতের অভাবে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন।

এছাড়া ১৮টি চা বাগান, পোল্ট্রি ফার্ম, মিল কবরখানা ও ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস নামছে বিদ্যুতের অভাবে। নির্দিষ্ট সময় ঘোষণাপূর্বক লোডশেডিং করার কথা থাকলেও ফটিকছড়িতে তা মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী।

এদিকে, লোডশেডিংয়ের কারণে তীব্র দাবদাহে জনজীবন আরো বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছে।

বিশেষ করে ছোট বাচ্চা ও বয়স্করা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। পড়া-লেখাও ঠিকমতো করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। শুধু দিনের বেলায় নয়, গভীর রাতেও চলছে বিদ্যুতের ভেলকিবাজি ও লোডশেডিং। 
সব মিলিয়ে জনজীবনে নাভিশ্বাস অবস্থা।

ফটিকছড়ি জোনাল অফিস সূত্রে জানা যায়, একটি জেলার সমান ফটিকছড়িতে প্রায় ৩৫মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ প্রয়োজন হলেও এখন মিলছে চাহিদার অর্ধেক। ফলে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

স্কুল শিক্ষক আবু বকর বলেন- বিদ্যুতের অতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার উপর বেশি প্রভাব পড়ছে।

উপজেলা সদর বিবিরহাটের ব্যবসায়ী কম্পিউটার অপারেটর জয়নাল আবেদিন বলেন- দিন-রাত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৪ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ মিলছে না।

উপজেলা পল্লী চিকিৎসক ফোরামের যুগ্ম সম্পাদক মুহাম্মদ হোসেন বলেন, মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিংয়ের কারণে গ্রামের বয়স্ক রোগী এবং শিশুরা সবচেয়ে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ছে।

রোগীদের সময়মতো নেবুলাইজ করা যাচ্ছে না। অনেক রোগীকে আমরা উপজেলা হাসপাতালে রেফার করতে বাধ্য হচ্ছি।

নানুপুর ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান তৌহিদুল আলম বলেন, বর্তমানে ফটিকছড়ির এক নম্বর সমস্যা পল্লী বিদ্যুতের লোডশেডিং। সমস্যাটি নিরসনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না।

চট্টগ্রাম পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আওতাধীন ফটিকছড়ি জোনাল অফিসের ডিজিএমের দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী ইয়াসিন আরফাত বলেন, ফটিকছড়িতে প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যুৎ সরবরাহ না পাওয়ায় লোডশেডিং সৃষ্টি হচ্ছে। উপজেলার চাহিদা ৩৫ মেগাওয়াটের বেশি। চাহিদার তুলনায় গ্রিড থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৫ মেগাওয়াট। আশাকরছি শিগগিরই লোডশেডিং সমস্যার সমাধান হবে।

ইএইচ

Link copied!