ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা মঙ্গলবার, ০১ জুলাই, ২০২৫
Amar Sangbad

মেলার নামে প্রকাশ্যে গাঁজা বিক্রি, বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি

মে ১০, ২০২৪, ০৪:৪৩ পিএম

মেলার নামে প্রকাশ্যে গাঁজা বিক্রি, বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলায় পহেলা বৈশাখ থেকে ওরস ও বৈশাখী মেলার নামে প্রকাশ্য চলছে মাদক সেবন ও বেচাকেনা। পাশাপাশি চলছে জুয়ার আসর ও অশ্লীল নৃত্য।

তবে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন এসব মাদক সেবন ও বেচাকেনা বিষয় জেনেও নীরব থাকার অভিযোগ করেছেন সচেতন নাগরিকেরা। তবে জামালপুরের জেলা প্রশাসক বলছেন, ওই জায়গায় কোন মেলার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

এদিকে বৃহস্পতিবার বিকালে মেলান্দহ ইত্তেফাকুল উলামার আয়োজনে উপজেলার দুরমুট বাজারে হযরত শাহ কামাল ইয়ামনি (রহ.) মাজারকে কেন্দ্র করে মাসব্যাপী ওরস ও বৈশাখী মেলার নামে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণের নাম করে অশ্লীল নৃত্য, গান-বাজনা ও গাজা-মদ সেবন বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপজেলার পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণে বিক্ষোভ মিছিলটি মেলান্দহ শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বাইতুল নূর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে সমবেত হন। পরে মসজিদের সম্মুখে ইত্তেফাকুল উলামা মেলান্দহের উপজেলার শাখার সাধারণ সম্পাদক মুফতি সোলাইমানের সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন, ইত্তেফাকুল উলামা জামালপুর জেলার সভাপতি মুফতি শামছুদ্দীন, মেলান্দহের উপজেলার সহ-সভাপতি মাওলানা শামছুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা নুর মোহাম্মদ, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মুফতি আবদুল ওয়াহাব, প্রচার সম্পাদক মাওলানা ইস্রাফিল প্রমুখ।

এ সময় বক্তারা বলেন, প্রকাশ্যে মাদক বেচাকেনা হচ্ছে বৈশাখী মেলার নামে পুলিশ প্রশাসনসহ সবাই জানলেও নীরব। কেউ এসব অপকর্ম বন্ধ করে না। মেলায় প্রায় ৫০০ গাঁজা বিক্রির দোকান রয়েছে।

এছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণের নামে প্রতিদিন রাতে ওই মেলায় চলে অশ্লীল নৃত্য, মাদক বেচাকেনা ও জোয়ার আসর। এসব অপকর্মের যুব সমাজ ধ্বংসের পথে চলে যাচ্ছে।

এ বিষয়ে মেলান্দহ হানাদার মুক্তকারি ও প্রথম পতাকা উত্তোলনকারী মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল করিম জানান, এ বিষয়ে আমি জানি না, মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণের নামে এমন ঘৃণিত কাজকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় আমিও প্রতিবাদকারীদের সাথে।

মেলা কমিটির সভাপতি ও দুরমুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেকুজ্জামান জুবেরীকে মোবাইল ফোনে একাধিক বার কল দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেনি।

জামালপুরের পুলিশ সুপার মো. কামরুজ্জামান বলেন, মেলার যদি অনুমতি না থাকে তাহলে মেলা বন্ধ করে দেয়া হবে। এ বিষয়টি আমরা দেখতেছি।

জামালপুরের জেলা প্রশাসক শফিউর রহমান বলেন, ওই জায়গায় আমাদের এখান থেকে কোন মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। ওই জায়গায় প্রতি বছর ওরস চলে ওই ভাবেই বলা হয়েছে। মেলার কোন অনুমতি দেওয়া হয়নি।

ইএইচ

Link copied!