ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

শিশুকে বলাৎকারের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি

জুন ১১, ২০২৪, ০৩:২২ পিএম

শিশুকে বলাৎকারের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা

মাদকের টাকা জোগাড় করতে জিসান হাসান রাব্বী নামে ৭ বছরের এক শিশুকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে জঙ্গলে নিয়ে রুপার চেইন ছিনিয়ে নেয় মাদকসেবী আল আমিন (২২)। শুধু তাই নয় শিশু জিসানকে জঙ্গলে নিয়ে বলাৎকারের পর প্যান্টের রশি পেচিঁয়ে শ্বাসরোধ করে লাশ ফেলে পালিয়ে যায় আল আমিন।

মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর এলাকায় র‌্যাব-৪, সিপিস-২ এর নবীনগর ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান।

নিহত শিশু জিসান হাসান রাব্বী ধামরাইয়ের কালামপুর বাজার এলাকার আব্দুস সালামের ভাড়া বাড়িতে পরিবার সাথে থাকতেন। তার পিতা জুয়েল রানা কালামপুর হাজী হোটেলে চাকরি করেন।

গ্রেপ্তার আল আমিন মানিকগঞ্জ সদর থানার জয়রা গ্রামের মৃত ইসমাইলের ছেলে। সে ধামরাই কালামপুর এলাকায় পরিবার নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করতো বলে জানা যায়।

সংবাদ সম্মেলনে র‌্যাব-৪, সিপিস- ২ এর কোম্পানি কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান জানান, মাদকের টাকা জোগাড় করতে গ্রেপ্তার আল আমিন গত ৯ জুন বিকালে ধামরাইয়ের কালামপুর এলাকায় ঘুরছিল। এমন সময় সে শিশু জিসানের গলায় একটি রুপার চেইন দেখতে পায়। এ সময় সে কৌশলে শিশুটিকে চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে পাশের জঙ্গলে নিয়ে যায়। পরে সে শিশুটিকে জঙ্গলে নিয়ে বলাৎকার করে এবং তার গলায় থাকা রুপার চেইনটি খুলে নেয়। পরে লোক জানাজানির ভয়ে শিশুটির পরিহিত প্যান্টের রশি দিয়ে গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এছাড়া শিশুটি মাথার অংশ কাদামাটির নিচে চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে।

এ সময় তিনি বলেন, গতকাল মৃতদেহ উদ্ধারের পর আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ এর ছায়াতদন্ত শুরু করে। মৃতদেহ উদ্ধারের ২-৩ ঘণ্টার মধ্যেই ধামরাই কালামপুর এলাকা থেকে সন্দেহভাজন আল আমিনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা অকপটে স্বীকার করে। পরে তার স্বীকারোক্তির তথ্য অনুযায়ী চুরি হওয়া চেইনটি ধামরাই একটি জুয়েলার্সের দোকান থেকে উদ্ধার করা হয়।

রাকিব মাহমুদ খান আরও বলেন, আসামি আল আমিন পেশায় একজন চোর। চুরির পাশাপাশি সে ছিনতাই ও ডাকাতির সাথেও জড়িত। আসামি নিয়মিতভাবে মাদকদ্রব্য হেরোইন, ইয়াবা ও গাঁজা সেবন করে থাকে। মাদকের টাকা জোগাড় করার জন্য সে ধামরাই, আশুলিয়া, সাভারসহ আশেপাশের বিভিন্ন এলাকায় চুরি, ডাকাতি ও ছিনতাই করে থাকে।

ইএইচ

Link copied!