ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

পাকুন্দিয়ায় জমজমাট কোরবানির পশুর হাট

এম এ হান্নান, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) থেকে

এম এ হান্নান, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) থেকে

জুন ১৪, ২০২৪, ০৪:৪২ পিএম

পাকুন্দিয়ায় জমজমাট কোরবানির পশুর হাট

পবিত্র ঈদুল আজহার আর মাত্র বাকি দুদিন। এদিকে সারাদেশের ন্যায় কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুর হাট।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে পাকুন্দিয়া উপজেলা এলাকার কোদালিয়া বাজার, মির্জাপুর, হোসেন্দী, নারান্দি, পুলেরঘাট, মঠখলা, জাঙ্গালিয়া বাজারসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বসতে শুরু করছে পশুর হাটগুলো।

হাটগুলো ক্রেতাদের পদচারণায় সরগরম থাকলেও দাম সাধ্যের বাইরে থাকায় অনেক ক্রেতাই দাম কমার অপেক্ষা করছেন। তবে, দুই একদিনের মধ্যে ক্রেতারা কোরবানির পশু কিনতে শুরু করবেন বলে মনে করছেন হাটে পশু বিক্রি করতে আসা ব্যবসায়ীরা।

সরেজমিনে গিয়ে মির্জাপুর পশুর হাটে ঘুরে কথা হয় ক্রেতা বিক্রেতাদের সঙ্গে। অন্যান্য বছরের তুলনায় দাম কিছুটা বেশি মনে করছেন এ হাটে আসা ক্রেতারা। লোক সমাগম অনেক হলেও বেচাবিক্রি জমে উঠেনি বলে জানালেন একাধিক বিক্রেতারা। ঈদ যত কাছে আসছে পশুর হাটের ভিড় ও আস্তে আস্তে বেড়েই চলছে।

শেষ মুহূর্তে আরও বেশি ভিড় বাড়বে এবং রাতব্যাপী পর্যন্ত বেচাকেনা চলবে বলে জানিয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতা ও গরুর বাজার কর্তৃপক্ষ।

অন্যদিকে বাজারগুলোতে জাল টাকা শনাক্তকরণে কোনো যন্ত্র না থাকায় ক্রেতা-বিক্রেতার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

পশুর হাট ঘুরে দেখা যায়, সম্পূর্ণ হাট ছিল গরু, ছাগলসহ বিভিন্ন পশুতে পরিপূর্ণ। তবে দাম বেশি থাকায় মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষকে হিমশিম খেতে দেখা গেছে। তবে অন্য বছরের তুলনায় দাম একটু বেশি। অনেক ক্রেতাদের কোরবানির পশু না কিনে খালি হাতে ফিরে যেতে হয়েছে। তবে আরও কয়েক দিন অপেক্ষা করে কোরবানির পশু কিনবেন বলে জানিয়েছেন অনেকে।

উপজেলা চন্ডিপাশা গ্রামের মাজারল ইসলাম এংরাজ নামে এক ক্রেতা জানান, দেশীয় গরু কিনতে বাজারে এসেছি, বাজারে দাম খুব বেশি তাই কোরবানির গরু কিনতে হিমশিম খাচ্ছি। আগামী বাজারে দাম আরও কমতে পারে বলে মনে করেন তিনি।

ঐতিহাসিক কোদলিয়া স্কুল মাঠে বাজারে আ.মান্নান নামের এক গরু বিক্রেতা জানান, দীর্ঘদিন ধরে গরু লালনপালন করেছি লাভের আশায়, যদি ভারতীয় গরু বাজারে না আসে তাহলে আমাদের দেশীয় গরুগুলো ন্যায্যমূল্য পাবো।

পাকুন্দিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. গোলাম মেহেদী জানান, উপজেলা ১৩টি গরুর হাট বসেছে। পশু কোরবানি চাহিদা প্রায় ১৫ হাজার থেকে সাড়ে ১৬ হাজারের বেশি।

ইএইচ

Link copied!