ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Amar Sangbad

ইনস্টাগ্রাম

Amar Sangbad

এক্স

Amar Sangbad


লিংকডইন

Amar Sangbad

পিন্টারেস্ট

Amar Sangbad

গুগল নিউজ

Amar Sangbad


হোয়াটস অ্যাপ

Amar Sangbad

টেলিগ্রাম

Amar Sangbad

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Amar Sangbad


ফিড

Amar Sangbad

ঢাকা শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫
Amar Sangbad

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

জুলাই ৪, ২০২৪, ০৮:১৪ পিএম

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

কুড়িগ্রামে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। প্লাবিত এলাকায় হাজারও মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যনুযায়ী, ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়া পয়েন্টে ৫১ সেন্টিমিটার এবং হাতিয়া পয়েন্ট বিপদসীমার ৬৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমা ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে, কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানি, পাটেশ্বরী পয়েন্টে দুধকুমার এবং শিমুলবাড়ী পয়েন্টে ধরলার পানি সামান্য হ্রাস পেয়ে বিপদসীমা নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

নদ-নদী তীরবর্তী চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের বসতভিটায় পানি প্রবেশ করায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে মানুষজন। অনেক পরিবার গবাদিপশু সহ বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে ও বন্যা আশ্রয় নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছে।

জানা গেছে, উলিপুরের বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের চর বালাডোবা, বতুয়াতলি মুসারচর, ব্যাপারিপাড়া নতুন চর এবং পূর্ব ও পশ্চিম মশালের চর এবং উপজেলার হাতিয়া ও সাহেবের আলগা ইউনিয়নের কয়েকশ পরিবারের ঘরবাড়িতে পানি প্রবেশ করেছে। কাঁচা-পাকা সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।

বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মুসার চরবাসী জানান, আমার চরের প্রতিটি বাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। কেউ নৌকা, কেউ বা মাচান করে উঁচু স্থানে রয়েছেন। এখানকার প্রতিটা পরিবার খুব কষ্টে আছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিবুল হাসান জানান, জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্রসহ অন্যান্য নদ-নদীর পানি আরও ৪৮ ঘণ্টা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। ব্রহ্মপুত্রের পানি তিনটি পয়েন্টে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যান্য নদ নদীর পানি বিপদসীমা নিচে রয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুল হাই সরকার জানান, এখন পর্যন্ত বানভাসিদের জন্য ৯ উপজেলায় ১৭৩ মেট্রিক টন চাল ও ১০ লক্ষ টাকা বিতরণের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মজুত আছে ৬০০ মেট্রিক টন চাল ও ৩০ লাখ টাকা । যা পর্যায়ক্রমে বিতরণ করা হবে।

ইএইচ

Link copied!